What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

Flexible mind and not stubbornness is a good character of a person. It is more so, if he/she is a political personality. BKZ is stubborn and she earned a useless title, "Aposhhin Netri" by deed of her stubbornness. One example before the January, 2015 election. SHW phoned her and claimed she had called her the day before, but unfortunately BKZ did not receive it or call her back.

It was an intentional and false statement by SHW and was a part of trickery. This made the Aposhhin very angry and the dialogue bore no positive results. This is what SHW wanted and foresaw. People saw that SHW is sincere and BKZ is not. I have observed many other such things until the election was over. One may be the stupid decision of not having the courtesy of meeting the Indian President when he was in Dhaka.
 
যাদের মনোনয়ন ঝুঁকিতে রয়েছে তাদের তালিকাটি পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজের হাতে এসেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন: শিবলী সাদিক (দিনাজপুর-৬), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), মাহবুব আরা গিনি (গাইবান্ধা-২). ড. ইউনূস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), এমাজ উদ্দিন প্রমাণিক (নওগা-৪), ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক (রাজশাহী-৪), আব্দুল মজিদ মণ্ডল (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), ফরহাদ হোসেন (মেহেরপুর-১), আব্দুর রউফ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দার সেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), ইসমত আরা সাদিক (যশোর-৬), এটিএম আব্দুল ওয়াহাব (মাগুরা-১), মীর শওকত আলী বাদশা (বাগেরহাট-২), বেগম মন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আফম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), শওকত হাসানুর রহমান রিমন (বরগুণা-২), এ কে এম এ আওয়াল (সাইদুর রহমান) (পিরোজপুর-১) মাহবুবুর রহমান (পটুয়াখালী-৪), তালকুদার মোহাম্মদ ইউনূস (বরিশাল-২), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমানুর রহমান রানা (টাঙ্গাইল-৩), খন্দকার আব্দুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), রেজাউল করিম হীরা (জামালপুর-৫), এ কে এম ফজলুল হক (শেরপুর-৩), মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), রেবেকা মমিন (নেত্রকোণা-৪), জাহিদ মালেকী (মানিকগঞ্জ-৩), সুকুমার রঞ্জন ঘোষ (মুন্সিগঞ্জ-১), হাবিবুর রহমান মোল্লা (ঢাকা-৫), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস মোল্লা (ঢাকা-১৬), রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫), কাজী কেরামত আলী (রাজাবড়ী-১), সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী (ফরিদপুর-২), কর্ণেল (অব.) শওকত আলী (শরিয়তপুর-২), মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), আবুল মাল আবদুল মুহিত (সিলেট-১), সাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), আবদুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), মো. ছায়েদুল হক (বি.বাড়িয়া-১), ফায়জুর রহমান (বি.বাড়িযা-৫), একেএম বাহাউদ্দিন(কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (চাঁদপুর-৫), রহিম উল্লাহ (ফেণী-৩), আয়েশা ফেরদৌস (নোয়াখালী-৬), মো. আবদুল্লাহ (লক্ষীপুর-৪), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), আফসারুল আমীন (চট্টগ্রাম-১০), এম এ লতিফ (চট্টগ্রাম-১১), আব্দুর রহমান বদি (কক্সবাজার-৪)।

All these AL dignitaries have been busy in bullying the public and earning two paisa by doing unlawful business. So, a fare election is a necessity all the time to pull out these political weeds who belong to many of the political parties of the country, except, perhaps Jamaat.
 
09:16 PM, June 06, 2017 / LAST MODIFIED: 09:39 PM, June 06, 2017
Oppressors to be ousted in 2018: Khaleda
khaleda_89.jpg

BNP Chairperson Khaleda Zia on June 6, 2017 terms the current regime as “repressive” and vows that the repressors will be ousted from the country by the next year. Photo: TV grab

Star Online Report

BNP Chairperson Khaleda Zia today termed the current regime as “repressive” and vowed that the oppressors will be ousted from the country by the next year.

“We believe that the 2018 will be the year of people and the repressors will be ousted from the country,” Khaleda said while addressing an iftar party hosted by Liberal Democratic Party at Ladies Club in Dhaka this afternoon.

The BNP chief also came down heavily on the government for its failure in controlling the country’s law and order and price hike of the daily essentials.

“The law and order situation is deteriorating significantly while the prices of the daily essentials are continuously shooting up,” the former premier said.

Khaleda said the government has already pushed its hand in people’s pocket by hiking excise duty on bank account through the national budget for FY 2017-18.

The government has also increased power tariff when the entire country has plunged into darkness due to frequent load shedding.

Khaleda alleged that the 2016 was the year of bank robbery as the government looted a huge amount of money from Bangladesh Bank.

Money from different banks including Bangladesh Bank is being plundered everyday but nobody knows about the facts behind the plundering, she said.


:cry::cry::cry::cry::cry::cry::cry::rofl::rofl::rofl::rofl:
 
Only if she becomes PM again which looks pretty much far from happening as long as Hasina is in charge.
 
Only if she becomes PM again which looks pretty much far from happening as long as Hasina is in charge.

May not be Hasina, but Khaleda herself is her own enemy. She is easy for manipulation by her adversaries, who deliberately forward wrong information that causes her guard down resulting in misunderstanding the situation around her.
 
I am loving these war of words between the two Secretaries General. I believe, this time AL will not go after stage-managed general election because the world will not again accept the results even with reluctance. The US Lady Ambassador has already talked against a managed election. Criticism on this matter by the world is most welcome.
 
অংশগ্রহণমূলক সংসদ নির্বাচন চায় বৃটেন
রাজনীতি
৬ জুন ২০১৭
UK-high-commissioner.jpg


একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চায় যুক্তরাজ্য। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালিসন ব্লেক এ কথা জানান। আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কার্যালয়ে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিট থেকে ১২ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক হয়।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে অ্যালিসন ব্লেক বলেন, আমরা বাংলাদেশে অন্তর্ভূক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রক্রিয়া নিশ্চিত এবং যারা এ লক্ষ্যে কাজ করছে তাদেরকে সমর্থন জানাতে এসেছি। কমিশনের সঙ্গে ভালো আলোচনা হয়েছে। আগামী সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়েও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকরা বিভিন্ন বিষয়ে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করতে গেলে তিনি তা এড়িয়ে যান।

পরে সিইসি ও ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্ সাংবাদিকদের বলেন, হাইকমিশনার নতুন কমিশনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সিইসি তাদের স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে রাষ্ট্রদূত প্রিভিয়াস নির্বাচনের কিছু নেগেটিভ কিছু দিক তুলে ধরেছেন।

বৈঠকে সিইসি বলেছেন, আগামী নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সব দলকে নির্বাচনে আনা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিত স্বাভাবিক রেখে নির্বাচন সম্পন্ন করা। সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কমিশনের যে দূরত্ব রয়েছে সেটি কমে আসবে এবং সবাই নির্বাচনে আসবে।

বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আরো তিনজন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন হেড অব পলিটিক্যাল সেক্রেটারি আড্রিয়ান জনস, হেড অব গভর্নেন্স মিস আইসলিন বেকার ও পলিটিক্যাল অ্যানালিস্ট ইজাজুর রহমান। এ ছাড়া সিইসির সঙ্গে ইসি সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্ উপস্থিত ছিলেন।
http://dailybdtimes.com/2017/06/06/অংশগ্রহণমূলক-সংসদ-নির্বা/

19030414_811678338999796_459676463857740699_n.jpg
 
US and British govts have clearly expressed their opinions on the election and democracy. Democracy will fail if the AL govt disregards the public as well as foreign govt opinions in the next general election. The country will fall in chaos. I think, the US and UK are giving weight to the Election Commission so that the EC can withstand the AL pressure and keep its neutrality that will guarantee a fair election.
 
Captain Marufur Rahman Raju. Retd
পাপ চিরদিন চাপা থাকেনাঃ

দেখুন,২০১৩-১৪ এর উত্তাল সময়ে হাসিনার আওয়ামী লীগের কুকির্তির বয়ান তাদের নিজেদের মুখেই।এখন জনগনের কাছে পরিষ্কার হয়ে উঠছে আগুন সন্ত্রাস কারা করেছিলো ????
 
Liberal Democratic Party still exist? I am surprised.

The AL up till now had managed to satisfy all the major stakeholders. Namely BGB, Coast Guard, police, RAB and other civil defense services, big corporations (yes, there are people holding positions of power who do own big businesses or in favor of) and even apolitical mullahs chasing after rocks and statues :lol: And finally, very importantly - Military - The one party Sheikh Mujib failed to satisfy which lead to his inevitable demise. Those parties have power. They got muscle. And always will.

They weighed those factors carefully. Albeit, primitive. I guess that is what happens when people focus more on cultural rights rather than civic ones. Otherwise, people would just look after their own comfort zones like what is going on now. It appears that they forgot what they fought for. The 'Matrix Effect'.

So, what is the BNP's plan? I do not see any clue as to what their strategy is.

As far as the Bangladesh Bank heist goes, the NSA suspect North Korean involvement. Now just so we know, the North Koreans run several money laundering operations throughout South East Asia. So, it should come to no surprise. What is surprising is the passiveness on Bangladesh's part. The only thing they did was...whining...'give us back our money....somebody!'....:lol: And now everyone had conveniently forgotten about it as if it never happened.

There is sufficient reason to believe that there were people within Bangladesh Bank involved in the heist. Governor Atiur never looted a single Cent throughout his tenure.

Bangladesh's politics is not like the 90's anymore. It's a whole different ball game altogether that'd require a brilliant strategy, mobilizing people (namely the middle class), a lot of networking and a lot of money. Is Khaleda game enough? I really doubt it.
 
AL leaves EVM decision to EC, BNP wants ballots
Bilkis Irani
EVM.jpg

File photo: EVM
Two senior politicians of Awami League and BNP spoke at the Debate for Democracy
Ruling Awami League (AL) has left it up to the Election Commission (EC) to decide on the use of Electronic Voting Machine (EVM) in the next general election, but Bangladesh Nationalist Party (BNP) wants a continuation of the traditional ballot system.

Awami League presidium member Dr Md Abdur Razzak said: “The government wants all political parties to participate in the election. At the same time, it will not create any pressure on the EC over EVM.”

“We want the EC to use the latest technology. EVM will ensure fairness and transparency in voting,” the senior Awami League leader added.

But raising the objection about EVMs, BNP Standing Committee Member Abdul Moyeen Khan said, “People are afraid of EVM as it does not show vote counts to all. So the ballot box is a must to avoid rigging in the elections.”

“Besides, EVM machines are also at risk of hacking. But it is not only a question of hacking, we doubt the integrity and transparency of the people who will be involved in using the EVM machines,” he added.

The BNP leader also claimed it would violate human rights if the technology makes even a 1% mistake.

The two senior politicians made the remarks Saturday during the Debate for Democracy organised at FDC auditorium over the use of EVM in the next election.

Referring to the BNP’s demand for formation of a polls-time government, Abdur Razzak said BNP had not placed any outline yet for their proposed government.

“The government wants a participatory election. So all initiatives will be taken to make the next election participative,” Razzak said further.

He also added: “The Constitution of Bangladesh gives the maximum power to EC for taking all steps to hold fair elections. The EC needs to exercise this power.”

Meanwhile, Moeen Khan said, “The EC has not yet released the details to the political parties about the use of EVM. For this reason, nobody knows about the functionality of the machine, as well as its transparency and accountability.”

“Apart from EVM, there are other ways to make the election fair,” he continued. “That should be discussed, and also the effectiveness of other components should be ensured.”

Abdul Moeen further said: “If the franchise of the people is not fully exercised, then no development will be sustainable and as a consequence we will lose our dignity in front of the world.” “So it is necessary to ensure voting rights for the sake of development and democracy.”

Although the two leaders disagreed on different points, they expressed the same opinion about making the next election fair, acceptable and participatory.
The debate was presided over by Hasan Ahmed Chowdhury Kiran, Chairman, Debate for Democracy.

Hasan Ahmed Chowdhury Kiran said, “EVM is a good method for voting if there is no fraudulence.”

“The reason for discussion is whether the EVM machine will affect the results of the election, who will control the machine, what if it is hacked or any special microchips are used with the machine during polls-time.”

“The main two political parties, Awami League and BNP, should reach a consensus from their respective positions for the sake of national interest, so that no other election is held like 5 January in the country” Kiran further said.
 
Back
Top Bottom