What's new

Eminent scholar Farhad Mazhar Abducted this Morning

Shamsul Alam
33 mins ·
_Y91QzmaslR.png

এ কি বললেন মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বাহাদূর? ফরহাদ মজহারকে ভারতে নিয়ে যাচ্ছিল! তাহলে প্রশ্ন উঠে--অপহরনকারীরা কি বাংলাদেশী, নাকি ভারতীয়? ভারতীয় না হলে অপহৃতকে ভারতে নিয়ে যাবে কি করে? আর যদি অপহরনকারীরা বাংলাদেশী হয়ে থাকে, তবে নিশ্চয় বিএনপির নেতা সালাউদ্দিন আহমদ বা সুখরঞ্জন বালিকে ভারতে পাচারের মত সরকারী কোনো ব্যবস্থায় ফরহাদ মজহারকে ওপারে পার করে দেয়া হতো। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী তো তাই বললেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ স্বীকারোক্তির দ্বারা কি ঐ রিউমারের সত্যতা প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে- “বাংলাদেশের বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার তাদের বহু প্রতিপক্ষকে আটকে রেখেছে ভারতের বিভিন্ন জেলখানায় এবং সেফ হোমে”?
19702051_10156519370333636_113718526997945925_n.jpg
 
group of RAB and police officers are on indian payroll and part of indian terrorist network in Bangladesh. These officers, their families and their activities should be part of anti terror drive in future.
 
BD forum. So he was walking alone and eating in a restaurant alone?

That means I get abducted by Indian killing force almost every day :(
 
‘র’ এর ষড়যন্ত্রেই কি ফরহাদ মজহারকে অপহরণ??-জাফরুল্লাহ চৌধুরী
 
The India Doctrine
20 hrs ·
ফরহাদ মজহারকে বহনকারী বাসের যে ছবি নিয়ে তোলপাড় !

যশোর থেকে ঢাকাগামী যে বাসটি থেকে ফরহাদ মজহারকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে সেই বাসের ভেতরের একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, বিলাসবহুল বাসটিতে যাত্রীর আসনে সামনে দুইজন লোক বসে আছেন। আর পেছনে কয়েকজন লোক সাদা জামা পরা একজন লোককে ঘিরে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, পেছনের সাদা জামা পরা লোকটি ফরহাদ মজহার। এবং তাকে ঘিরে আছেন গোয়েন্দারা।

রাশেদ খান নামে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী প্রথমে এই ছবিটি শেয়ার করেন তার আইডিতে। নিচের তার এ সংক্রান্ত স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হল।

ছবিটিকে খুবই তাৎপর্যপূণ মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দূরপাল্লার একটি বিলাস বহুল কেন মাত্র তিনজন যাত্রী (ফরহাদ মজহারসহ) নিয়েই ঢাকায় আসছিল?! তিনজনের ভাড়া দিয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত একটি বড় বাসের যাত্রার খরচ মিটে কিভাবে? অনেকে মনে করছেন, অন্য কোনো পক্ষ নিজেদের পক্ষ থেকে হানিফ পরিবহনের ওই বাসে ফরহাদ মজহারকে তুলে দিয়ে ঢাকা পাঠাচ্ছিল। আবার বসে থাকা দুই যাত্রী রূপী ব্যক্তি তাকে পাহারা দিচ্ছিল এমনটাও অস্বাভাবিক নয়।

রাশেদ খানের হুবহু স্ট্যাটাস–

-“খান ভাই সালাম নিবেন, গতরাতে আমি খুলনা থেকে রাত ৯টায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসে করে ঢাকায় আসি। ঈদের পর এমনিতে ঢাকামুখী বাসে যাত্রীর চাপ বেশী থাকে। বাসে আমার সিট নাম্বার দেয়া হয়েছিলো F2 । একদম চাকার উপর সিট হওয়াতে আমি চেয়েছিলাম বাস ছাড়ার পর পিছনে খালি কোন সিটে গিয়ে বসবো। কিন্তু একেবারে পিছনের সিট ছাড়া আর কোন সিট খালি ছিল না।

আপনাকে ম্যাসেজ করবার কারন হচ্ছে।গতকাল রাতে যখন আমি বাসে, তখনই ফেসবুক থেকে জানতে পারলাম। খুলনা থেকে ঢাকাগামী একটি হানিফ পরিবহনের বাসে করে ঢাকা যাওয়ার পথে যশোরের অভয়নগর থেকে ফরহাদ সাহেব কে উদ্ধার করা হয়েছে।

খবরটি যে শুধু আমি জানতে পেয়েছি তা নয়। বাসে অনেক যাত্রী এই খবর পেয়েছে ফেসবুকের মাধ্যমে। এবং সবাই জানতে পেরেছে বাসে ফরহাদ মজাহার ছাড়া আর মাত্র দুই জন যাত্রী ছিল।

আর ঈদের মৌসুমে রাত ১০ টা থেকে শুরু করে ১২ টা পর্যন্ত ঢাকাগামী প্রায় বাসে যাত্রীর চাপ থাকে। সেখানে মাত্র তিন জন যাত্রী নিয়ে হানিফের একটি এসি বাস ঢাকার পানে কেন রওনা দিয়েছে , এটা কিভাবে সম্ভব ভাই?

যদি সম্ভব হয়, আমার পরচিয় গোপন রেখে বিষয়টি কোন সৎ সাংবাদিক ভাইকে দিয়ে যাচাই করে নেবেন। ”

ঘুম থেকে উঠে এই ম্যাসেজ দেখলাম। খুব সামান্য একটি বিষয়। অনেকের মাথায় আসে নাই। অনেকে চিন্তাও করে নাই। কোন উদ্দেশ্য ছাড়া আসলেই কি মাত্র তিন জন যাত্রী নিয়ে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত বাসের খুলনা থেকে ঢাকা রওনা দেয়ার কথা?

http://banglamail71.info/archives/761

19748419_1606578006022073_4607365908042253910_n.png
 
ফরহাদ মজহার নিয়ে নিজের বক্তব্য থেকে সরে এলেন খুলনার ডিআইজি
DIG Khulna Retracts from his earlier

statement
320714_1-660x330.jpg

ফরহাদ মজহার নিয়ে নিজের বক্তব্য থেকে সরে এলেন খুলনার ডিআইজি
staff reporter 9 hours ago

ফরহাদ মজহার অপহরণের ঘটনায় প্রেস ব্রিফিংকালে ঘটনাটি নাটক বলে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন তা থেকে সরে এসেছেন খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি দিদার আহমেদ। রাতে দেওয়া ওই বক্তব্য প্রাসঙ্গিক না বলে তিনি পরিবর্তন ডটকমকে জানান। মঙ্গলবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তিনি পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, ‘প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে আমি এটা বলেছিলাম। ঢাকার পুলিশ যা বলেছে সেটাই ঠিক। তারা বিষয়টির তদন্ত করেছে।’

‘সোমবার রাতে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন ব্রিফিংয়ের ওই বক্তব্যের বিষয়ে আপনি এখনো স্থির কি না’ জানতে চাইলে ডিআইজি বলেন, ‘ফরহাদ মজহারকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঢাকার পুলিশ বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। তারা যা বলেছে সেটাই প্রাসঙ্গিক। আমি ব্রিফিংয়ে যা বলেছি তা প্রাসঙ্গিক না।’

কবি, প্রাবন্ধিক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার ফরহাদ মজহারকে অপহরণ করা হয়নি। তিনি স্বেচ্ছায় বাড়ি থেকে ভ্রমণের উদ্দেশে বের হয়েছিলেন। খুলনায় সোমবার দিনগত রাত একটার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহমেদ এ দাবি করেন।

এর আগে ঢাকার শ্যামলীর বাসা থেকে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর সোমবার রাতে যশোরের নওয়াপাড়ায় ঢাকাগামী হানিফ পরিবহনের একটি বাস থেকে ফরহাদ মজহারকে উদ্ধার করে র‍্যাব। এরপর তাকে খুলনার ফুলতলায় নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে সংবাদ সম্মেলনে দিদার আহমেদ বলেন, ‘ফরহাদ মজহার অপহরণ হননি। তিনি স্বাভাবিকভাবে বাড়ি থেকে বের হয়েছেন। উদ্ধারের সময় ফরহাদ মজহারের কাছে একটি ব্যাগ পাওয়া গেছে। এতে দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসপত্র ছিল।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বেড়াতে গেলে যেমন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো নিয়ে নেই। তার ব্যাগের ভেতর থাকা টাকা, মোবাইল চার্জারসহ তেমন জিনিসপত্র প্রমাণ করে তিনি স্বেচ্ছায় ভ্রমণের জন্য বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন।’

খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি আরো বলেন, ‘ফরহাদ মজহার সুস্থ-সবল মানুষের মতোই বাসে যাত্রী হিসেবে ভ্রমণ করছিলেন।’
তবে পুলিশের এ দাবি নাকচ করে ফরহাদ মজহারের পরিবার জানায়, ‘বাসার সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে তারা দেখেছেন, বাসা থেকে বের হওয়ার সময় তার (ফরহাদ মজহার) হাতে কোনো ধরনের ব্যাগপত্র ছিল না।’

তারা এও জানান, উদ্ধারের পর ফরহাদ মজহার পরিবারকে জানিয়েছেন- ‘সন্ধ্যার পর তার চোখের বাঁধন খোলা হয়।’
মঙ্গলবার দুপুরে ফরহাদ মজহারকে আদালতে তোলা হয়। এ সময় ফরহাদ মজহার ১৬৪ ধারায় ঘটনার বর্ণনা দেন। একই সময় ফরহাদ মজহারকে নিজ জিম্মায় ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া। মহানগর হাকিম এস এম মাসুদুজ্জামান ফরহাদ মজহারের কাছে জানতে চান, ‘আপনি নিজ জিম্মায় যাবেন কি না? তখন ফরহাদ মজহার মাথা নেড়ে সম্মতি দেন। এরপর মহানগর হাকিম ১০ হাজার টাকার বন্ডে ফরহাদ মজহারকে নিজ জিম্মায় দেন। পরে শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় ফরহাদ মজহারকে বারডেমে ভর্তি করা হয়। তিনি উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিকে ভুগছেন।

ফরহাদ মজহারকে সোমবার ভোর থেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে তার পরিবার আদাবর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে। পরে সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে যশোরের নওয়াপাড়ায় খুলনা থেকে ঢাকাগামী হানিফ পরিবহনের একটি বাস থেকে তাকে উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

খুলনা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে ফরহাদ মজহারকে রাজধানীর আদাবর থানায় আনা হয়। সেখান থেকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ডিএমপির (মিডিয়া) যুগ্মকমিশনার আব্দুল বাতেন বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফরহাদ মজহার জানিয়েছেন- সোমবার সকালে ওষুধ কেনার জন্য তিনি বের হলে কয়েকজন অজ্ঞাত লোক চোখ বেঁধে নিয়ে যায়। এরপর তিনি আর কিছুই জানেন না।
http://somoy.net/nationals/63423
 
Home Minister Admits that Indian Intelligence Operators Active.
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বীকার করলেন ! বাংলাদেশে ভারতের গোয়েন্দারা সক্রিয়


320870_1.jpg

05 Jul, 2017

বিশেষ প্রতিনিধি

বাংলাদেশে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় আছে, একথা প্রচ্ছনভাবে স্বীকার করেছেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। গতকাল প্রথম আলোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মন্ত্রী বলেন, অপহরণের ঘটনায় ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ খুঁজে পাওয়া যায়নি।’

একই সাথে মন্ত্রী আরো বলেছেন, "যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তখন নানা রকম ব্যাখ্যা আসত। তবে এখন পর্যন্ত ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ সরকার খুঁজে পায়নি।"

এখানে মন্ত্রীর কণ্ঠে পরোক্ষভাবে যে উদ্বেগ তাতে এটার স্বীকারোক্তি মিলছে যে, বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে সীমান্তরক্ষীদেরকে পাত্তা না দিয়ে একজন জাতীয় ব্যক্তিত্বকে ওপারে নিয়ে যাওয়ার মতো কোনো গ্রুপের অস্তিত্ব রয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল তার ফেসবুকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন। তা এখানে হুবহু তুলে ধরা হলো--

“স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন: "যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তখন নানা রকম ব্যাখ্যা আসত। তবে এখন পর্যন্ত ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ সরকার খুঁজে পায়নি।"

ফরহাদ মজহরাকে পাওয়া গেছে খুলনা, যশোরে। তারমানে সীমান্ত বলতে এখানে ভারতের সীমান্তকে বুঝানো হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে ভারতে মুসলমানদের হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে পরদিন কি তিনি নিজে থেকে পাসপোর্ট ভিসা ছাড়া সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতে চাবেন? এটি কোনভাবে হওয়ার কথা না। তারমানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসলে অন্য কেউ তাকে ভারতে পাচার করে দিতে পারতো এ আশংকার কথা বলেছেন।

এ অন্য কেউ-টা কে? তারা ফরহাদ মজহারকে সীমান্ত পার করে দিতে চালে বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী আটকাতো না তাদের? এতো তার বা তাদের শক্তি!

এ শক্তি কি তাহলে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিনকে নির্বিঘ্নে তুলে নিয়ে গেছে ভারতে?

এ শক্তির পরিচয় সরকারকে দিতে হবে।

এটা আমার দেশ। সরকার জানে না এমন কোন শক্তি রয়েছে আমার দেশে যে একের পর এক করে চলেছে গুম, যার সাহস আছে কাউকে তুলে ভারতে নিয়ে যাওয়ার বা তার চেষ্টা করার!!”

আসিফ নজরুলও একই ইঙ্গিত পাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে। অবশ্য বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দারা সক্রিয় এটা নতুন কোনো খবর নয়। নতুন খবর হচ্ছে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পরোক্ষে এটা স্বীকার করছেন। আরেকটা নতুন খবর হল, ভারতীয় গোয়েন্দা সাহস এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ভারত সরকারের অপকর্মের বিরুদ্ধে একটি সংবাদ সম্মেলনের ২৩ ঘন্টার মধ্যেই বাংলাদেশের জাতীয় একজন ব্যক্তিত্বকে তারা অপহরণ করে ভারতে নিয়ে যাওয়ার সাহস করতে পারছে!
http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/320870#.WVzPgQNF--I.facebook
 

Secret RAW teams in BD may have abducted him as punishment for attending Mamudur Rahman's press conference remembering Killer Modi's massacre of Gujrat Muslims.
 
Home Minister Admits that Indian Intelligence Operators Active.
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বীকার করলেন ! বাংলাদেশে ভারতের গোয়েন্দারা সক্রিয়


320870_1.jpg

05 Jul, 2017

বিশেষ প্রতিনিধি

বাংলাদেশে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় আছে, একথা প্রচ্ছনভাবে স্বীকার করেছেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। গতকাল প্রথম আলোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মন্ত্রী বলেন, অপহরণের ঘটনায় ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ খুঁজে পাওয়া যায়নি।’

একই সাথে মন্ত্রী আরো বলেছেন, "যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তখন নানা রকম ব্যাখ্যা আসত। তবে এখন পর্যন্ত ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ সরকার খুঁজে পায়নি।"

এখানে মন্ত্রীর কণ্ঠে পরোক্ষভাবে যে উদ্বেগ তাতে এটার স্বীকারোক্তি মিলছে যে, বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে সীমান্তরক্ষীদেরকে পাত্তা না দিয়ে একজন জাতীয় ব্যক্তিত্বকে ওপারে নিয়ে যাওয়ার মতো কোনো গ্রুপের অস্তিত্ব রয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল তার ফেসবুকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন। তা এখানে হুবহু তুলে ধরা হলো--

“স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন: "যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তখন নানা রকম ব্যাখ্যা আসত। তবে এখন পর্যন্ত ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ সরকার খুঁজে পায়নি।"

ফরহাদ মজহরাকে পাওয়া গেছে খুলনা, যশোরে। তারমানে সীমান্ত বলতে এখানে ভারতের সীমান্তকে বুঝানো হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে ভারতে মুসলমানদের হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে পরদিন কি তিনি নিজে থেকে পাসপোর্ট ভিসা ছাড়া সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যেতে চাবেন? এটি কোনভাবে হওয়ার কথা না। তারমানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসলে অন্য কেউ তাকে ভারতে পাচার করে দিতে পারতো এ আশংকার কথা বলেছেন।

এ অন্য কেউ-টা কে? তারা ফরহাদ মজহারকে সীমান্ত পার করে দিতে চালে বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী আটকাতো না তাদের? এতো তার বা তাদের শক্তি!

এ শক্তি কি তাহলে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিনকে নির্বিঘ্নে তুলে নিয়ে গেছে ভারতে?

এ শক্তির পরিচয় সরকারকে দিতে হবে।

এটা আমার দেশ। সরকার জানে না এমন কোন শক্তি রয়েছে আমার দেশে যে একের পর এক করে চলেছে গুম, যার সাহস আছে কাউকে তুলে ভারতে নিয়ে যাওয়ার বা তার চেষ্টা করার!!”

আসিফ নজরুলও একই ইঙ্গিত পাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে। অবশ্য বাংলাদেশে ভারতীয় গোয়েন্দারা সক্রিয় এটা নতুন কোনো খবর নয়। নতুন খবর হচ্ছে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পরোক্ষে এটা স্বীকার করছেন। আরেকটা নতুন খবর হল, ভারতীয় গোয়েন্দা সাহস এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ভারত সরকারের অপকর্মের বিরুদ্ধে একটি সংবাদ সম্মেলনের ২৩ ঘন্টার মধ্যেই বাংলাদেশের জাতীয় একজন ব্যক্তিত্বকে তারা অপহরণ করে ভারতে নিয়ে যাওয়ার সাহস করতে পারছে!
http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/320870#.WVzPgQNF--I.facebook

We should pick up some of their more acidic Sanghi characters in their country as a retort.....


Secret RAW teams in BD may have abducted him as punishment for attending Mamudur Rahman's press conference remembering Killer Modi's massacre of Gujrat Muslims.

If RAW actually did this, it shows how ham fisted they are. The whole sordid episode will only increase vote bank for BNP.
 
We should pick up some of their more acidic Sanghi characters in their country as a retort.....



If RAW actually did this, it shows how ham fisted they are. The whole sordid episode will only increase vote bank for BNP.

No doubt SHW has is chastised. She has more or less turned round after her recent fruitless visit to India. I suspect India will not excuse her for her betrayal.
 
No doubt SHW has is chastised. She has more or less turned round after her recent fruitless visit to India. I suspect India will not excuse her for her betrayal.

These sorts of things will not silence voices in Bangladesh. And will not stop Chinese cooperation with Bangladesh, defence or otherwise. I don't know what Indians hope to gain from this if they are really the actor.

Indians have totally botched their relationship with Nepal in this manner and they are Hindus!

Good going Indians....:sarcastic:
 
If RAW actually did this, it shows how ham fisted they are.

Yep RAW is behind everything- this kidnapping, terrorist attacks in Dhaka, ISIS, global warming, the holocaust, crusades and even the K-T extinction event.
 

Back
Top Bottom