What's new

Hasina flays Hifazat chief Ahmad Shafi

This is Awami League and nastik/atheist production from voice engineering to subtitle. Awami League is desperate with lie that is why same Hasia who said in Motijheel genocide blood soaked bodies were just with fake paint. Can anayone believe Awami League and its echo chamber??? It will further go against Awami League and energize hefazat and Muslim resentment against Awami League.
 
The following part has stolen the show...:rofl: :rofl:

I would pay to be in his Jumah sermons. This is priceless. There was one masjid in Dhaka where the gentleman would describe in the friday sermon how girls wearing kameez without orna making the boys eyes pop out and causing them to have impure thoughts.

He just went on and on about female outfits and female anatomy.
 
আল্লামা শফীর বক্তব্যঃ

“ আপনারা মহিলারা মার্কেট করতে যাবেন না। স্বামী আছে সন্তান আছে তাদের যাইতে বলবেন। আপনি কেন যাবেন? আপনি স্বামীর ঘরের মধ্যে থাইকা উনার আসবাব পত্র এগুলার হেফাজত করবেন। ছেলে সন্তান লালন পালন করবেন। এগুলা আপনার কাজ। আপনি বাইরে কেন যাবেন?

আপনার মেয়েকে কেন দিচ্ছেন গার্মেন্টসে কাজ করার জন্য? চাকরি তো অনেক করতেসেন। আপনি নিজে করতেসেন, আপনার বউ করতেসে,মেয়েরা করতেসে। কিন্তু কুলাইতে তো পারতেসেন না। খালি অভাব আর অভাব। আগের যুগে রোজগার করত একজন, স্বামী। সবাই মিইলা খাইত। এখন বরকত নাই। সবাই মিইলা এতো টাকা কামাইয়াও তো কুলাইতে পারতেসেন না। গার্মেন্টসে কেন দিচ্ছেন আপনার মেয়েকে? সকাল ৭/৮ টায় যায়, রাত ১০/১২ টায়ও আসেনা। কোন পুরুষের সাথে ঘোরাফেরা করে তুমি তো জান না। কতজনের সাথে মত্তলা হচ্ছে আপনার মেয়ে তা তো জানেন না। জেনা কইরা টাকা কামাই করতেসে, বরকত থাকবে কেমনে?

আপনারা মেয়েদের স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেসেন। কেন করাইতেসেন? তাদের ক্লাস ফোর ফাইভ পর্যন্ত পড়াইবেন যাতে বিবাহ শাদী দিলে স্বামীর টাকা পয়সার হিসাব রাখতে পারে। বেশি বেশি আপনার মেয়েকে স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে পড়াইতেসেন,লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতেসেন। কিছুদিন পর আপনার মেয়ে, স্বামী একটা নিজে নিজে জোগাড় কইরা লাভ ম্যারেজ কোর্ট ম্যারেজ কইরা চইলা যাবে। আপনার কথা স্মরণ করবে না। মহিলাদের ক্লাসের সামনে বসানো হয়। পুরুষরা কি লেখাপড়া করবে? মেয়ে মানুষ হচ্ছে তেঁতুলের মত। ছোট্ট একটা ছেলে তেতুল খাইতেসে, তা দেখলে আপনার মুখ দিয়া লালা ঝরবে। তেতুল গাছের নিচ দিয়া আপনি হাইটা যান তাইলেও আপনার লালা ঝরবে। দোকানে তেঁতুল বিক্রি হইতে দেখলেও আপনার লালা ঝরবে। ঠিক তেমনি মহিলাদের দেখলে দিলের মাঝে লালা ঝরে। বিবাহ করতে মন চায়। লাভ ম্যারেজ কোর্ট ম্যারেজ করতে মন চায়। দিনরাত মেয়েদের সাথে পড়ালেখা করতেসেন, আপনারা দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে মেয়েদের সাথে চলাফেরা করতেসেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। যতই বুজুর্গ হন আপনার মনের মাঝে কু খেয়াল আইসা যাবে। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা। এইটা একসময় আসল জেনায় পরিণত হবে। কেউ যদি বলে মেয়ে মানুষ দেখলে আমার দিলের মাঝে লালা ঝরে না, তাহলে বলব তোমার ধ্বজভঙ্গ রোগ আছে। তোমার পুরুষত্ব নস্ট হয়া গেসে। তাই মহিলাদের দেখলে তোমার কু ভাব আসে না। "

(এর পরের অংশ চাটগাইয়া ভাষায়। মূল অংশটি তুলে ধরা হল)

"জন্মনিয়ন্ত্রণ কেন করেন? বার্থ কন্ট্রোল কেন করেন? বার্থ কন্ট্রোল হল পুরুষদের মরদ থাইকা খাসী কইরা ফেলা। মহিলাদের জন্মদানী সেলাই কইরা দেয়া। এরই নাম বার্থ কন্ট্রোল। বার্থ কন্ট্রোল করলেও ডেথ তো কন্ট্রোল করতে পারবা না। রিজিকের মালিক হচ্ছে আল্লাহ। খাওয়াইবো তো উনি। তুমি কেন বার্থ কন্ট্রোল করবা? বড় গুনাহের কাজ এইটা। পারলে চাইরটা পর্যন্ত বিবাহ করবা। খাওয়াইবো তো আল্লাহ। বার্থ কন্ট্রোল করবা না। এইটা বড় গুনাহের কাজ।”

An excellent read!! Approx. what percentage of BD population would support such opinion?...Just want to get an idea.

Maiya manus dekhley mone lala jhorey, what a hujur ! ! :omghaha:

He just confessed his feelings :D

I would pay to be in his Jumah sermons. This is priceless. There was one masjid in Dhaka where the gentleman would describe in the friday sermon how girls wearing kameez without orna making the boys eyes pop out and causing them to have impure thoughts.

He just went on and on about female outfits and female anatomy.

Not only they have a 7th century mentality, in most cases these people are themselves more pervert. Such discussions in public give them a particular kind of pleasure.
 
This guy is just too old for politics......What the heck is he actually trying to do??
 
3 Jul 2013 12:10:55 PM Saturday BdST E-mail this
অবমাননা কি পুরুষেরও নয়?
ড. গীতি আরা নাসরীন, অতিথি লেখক

??????? ?? ???????? ????

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
অবমাননা কি পুরুষেরও নয়?
হাটহাজারী মাদ্রাসার ইসলামী মহাসম্মেলনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর শাহ আহমদ শফীর নারী-পুরুষ বিষয়ক সাম্প্রতিক কদর্য উক্তি সঙ্গত কারণেই সাইবার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়ার ঝড় তুলেছে।

নারীর জনপরিসরে যাওয়া উচিৎ নয়, তার এ ধরনের বক্তব্যের উত্তরে রাসুল (সা.) এর স্ত্রী হযরত খাদিজা (রা.) যিনি ষষ্ঠ শতকেই একজন ব্যবসায়ী ছিলেন, স্ত্রী জয়নব (রা.) দরিদ্রের সেবায় আত্মনিয়োগ করেন, কন্যা হযরত ফাতেমা (রা.) যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়েছিলেন – নজিরগুলো অনেকেই স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন।

এসবে প্রমাণ হয়, আহমদ শফী শুধু একবিংশ শতকের বাস্তবতায় নয়, ইসলাম ধর্ম অবতীর্ণ হওয়ার সময়ের চেয়েও পশ্চাৎদপদ মানসিকতার। এতখানি অজ্ঞ ও অশ্লীল মানুষের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেওয়া অসম্ভব, এমনকি ধর্মীয় নেতৃত্ব দেওয়াও যুক্তিযুক্ত কিনা সেটি ইসলামী ধর্মজ্ঞানসম্পন্ন মানুষকে বিবেচনা করতে অনুরোধ করছি।

আমার সীমিত জ্ঞানে জানি, কোরআন শরীফে পুরুষকেও চোখের পর্দা করতে বলা হয়েছে এবং নিজের সম্ভ্রম বজায় রাখতে বলা হয়েছে (সুরা আল নূর ২৪:৩০-৩১)। সুরা আযহাবে কুৎসা দিয়ে নারীর চরিত্রে কালিমা লেপনে স্পষ্টভাবে নিষেধ করা হয়েছে (৩৩: ৫৩-৭৩)।

যিনি পুরুষদের দৃষ্টি নত করতে না বলেন, নারী দেখলেই পুরুষের কামনার উদ্রেক হওয়া স্বাভাবিক (না হলেই ‘ধ্বজভঙ্গ’) বলে সম্মেলনে সবক দেন, তিনি ইসলাম ধর্মেরই অবমাননা করছেন।

যিনি নানা অশ্লীল কথায় কর্মরত বা শিক্ষারত নারীচরিত্রে কালিমা লেপন করছেন, তিনি কোরআন শরীফ-প্রদত্ত শিক্ষারও অবমাননা করছেন। প্রকৃত ধর্মজ্ঞানী মানুষ ইসলামী সম্মেলনে উপস্থিতদের এ ধরণের ভ্রান্ত শিক্ষায় উত্তেজিত করার অশুভ দিকগুলি সম্পর্কে জনসাধারণকে অবগত করবেন বলেই আমাদের প্রত্যাশা।

দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, সেই একেবারে ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত যতগুলো ওয়াজ শুনেছি – সেগুলোতে বেশিরভাগ সময়ই নারী-প্রসঙ্গ টেনে আনা হত, “নারী যে সব পাপের মূল’ একথাটাই নানা সময়, নানাভাবে শুনতে হয়েছে। নারীকে সম্মানিত মনে হয়নি। ইসলাম ধর্ম নারীকে যে সম্মান দিয়েছে বলে অনেকের কাছে শুনতে পাই, গ্রামে-শহরে যারা ওয়াজ করছেন, তারা কতটুকু সেকথাটা বলছেন, সে’টা খতিয়ে দেখা দরকার।

পথে-ঘাটে, চায়ের দোকানে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী’র ওয়াজের ক্যাসেট বাজতে শুনে আমি প্রায় বিশ বছর আগে তার অনেকগুলো ক্যাসেট কাঁটাবন থেকে কিনে শুনেছি। নানাবিধ অবমাননাকর বক্তব্যের মধ্যে তার ‘ছেলা-কলা’ সম্পর্কিত উদাহরণটি অনেকের জানা। হিজাব পালন না করা মেয়েদের তিনি খোসা-ছাড়ানো কলার সঙ্গে তুলনা করেছেন। ছেলা-কলা যেমন কেউ কেনে না, তেমনি পর্দাহীন নারীতে পুরুষ আকৃষ্ট হয় না--এই তার মূল কথা। তার কথার সারাৎসার হলো, ‘নারী খাদ্য, পুরুষ খাদক’। নারীকে তো নয়ই, নারীর খাদক হিসেবে উপস্থিত করে পুরুষকেও যে তিনি কোনো সম্মান দেখিয়েছেন একথা বলা যাবে না।

অনেকে মনে করেন, এ ধরনের কদর্য বক্তব্য সম্বলিত বয়ানকে বিশেষ কোনো গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই। এটা যারা মনে করেন, তারা বাংলাদেশের সংখ্যাগুরু মানুষের বাস্তবতাকে অস্বীকার করেন।

অসংখ্য মানুষের কাছে, এ ধরনের কদর্য বয়ানই জীবন সম্পর্কে পাওয়া প্রধানতম শিক্ষা। ধর্মীয় নেতাদের মুখ থেকে যখন নিঃসৃত হয়, তখন তারা একেই ধর্মবাণী বলে বিশ্বাস করেন। আহমেদ শফি, দেল*াওযার হোসাইন সাঈদীর মতো এরকম আরো অনেক ধর্মীয় শিক্ষক চটুল নানা কথা বলে নারীর ধর্ষণ-নির্যাতনকে জায়েজ করেন। অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, আমাদের সমাজে প্রচলিত ধারনার সঙ্গে তা মিলে যায় বলেই, তাদের কথাগুলো আরও বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে। ‘সুরুচি’-সম্পন্ন মানুষের কাছে শফি-সাঈদীর কথাগুলো স্থুল বটে, কিন্তু নারী ধর্ষিত বা নির্যাতিত হওযার জন্য যারা নারীর পোশাককে বা আচরণকে দায়ী করেন, তারা আদতে ঘুরে ফিরে শফি-সাঈদীইর মতানুসারী।

তারা বিশ্বাস করেন, ‘পুরুষের যৌনকামনা সম্পূর্ণ অনিয়ন্ত্রিত’, ‘পুরুষ সর্বক্ষণই কামনা-কাতর’ এবং ‘পুরুষ কামুকতার অযাচিত প্রকাশ হলে তার দায় পুরুষের নয়’।

সামাজিক মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি, অনেকে আবার আহমেদ শফির ভয়ঙ্কর বক্তব্যকে শুধু ‘তেঁতুল’-কেন্দ্রিক ঠাট্টা-তামাশার বিষয় করে ফেলে, একে শুধু হালকা করেই দেখছেন না, কখনো নতুন ধরনের নিপীড়নের পরিস্থিতিও সৃষ্টি করছেন। বোঝাবার জন্য উদাহরণ দেই, সিনেমার নারী-নিপীড়নমূলক সংলাপ অনেক সময়ই পথে-ঘাটে নারীকে উত্যক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ‘একা নাকি?’ ‘আয় যাইগা’ – এ ধরনের সংলাপ আমার নিজের কানেই শোনা। এখনকার ভুক্তভোগীরা নিশ্চয়ই নতুন উদাহরণ দিতে পারবেন। এ ধরনের টিজিং যারা করে, তারা সবাই কিন্তু ‘বখাটে’ নয়। অনেক তরুণই তাদের তারুণ্যের স্বাভাবিক প্রকাশ হিসেবে এ ধরনের নিপীড়নমূলক কথা বলতে শেখে। ঠিক তেমনি, সম্প্রতি ফেসবুকে সারাক্ষণ তেঁতুলের ছবি লাগানো এবং তার সঙ্গে নানা সরস সংলাপ যে কতখানি নির্যাতনমূলক তা শুধু ‘তেঁতুলে’ পরিণত করা নারীরাই বুঝতে পারছেন।

আহমেদ শফি শুধু নারীকেই অপমান করেন নি, পুরুষকেও করেছেন। তার কথা অনুযায়ী পুরুষ নারীদর্শনমাত্রই কামকাতর এবং লালাসিক্ত হয়। যে পুরুষ হয় না, সে যৌন-অক্ষম। আহমেদ শফির যৌনক্ষমতা নিয়ে হাসাহাসিই কি এর উত্তর? পুরুষদের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিবাদ শুনছি না কেন?
Gitiara-nasrin
ড. গীতি আরা নাসরীন: অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ngitiara@gmail.com

বাংলাদেশ সময়: ১১৪৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৩
 
Women should be educated upto class 4. This is what bnp/jamaat/hefajot 's wish.
But how come their leader BeZi passed class 8 :woot:
 
আল্লামা শফীর বিরুদ্ধে প্রচারণার জবাবে হেফাজতের শীর্ষ নেতারা : জনগণের কাছে প্রত্যাখ্যাত হয়ে নাস্তিক ব্লগার ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের অপপ্রচার

তিনি আরও বলেন, আল্লামা শফী ইসলামের ফরজ বিধান ‘পর্দা’ লঙ্ঘনের কুফল তুলে ধরেন সবসময়। নারী-পুরুষের বিবাহ বহির্ভূত অবাধ-অবৈধ চলাচল ও মেলামেশার ফলে যে নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে তার ব্যাপারে বরাবরই সতর্ক করে আসছেন। পাশাপাশি পাশ্চাত্য বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাব ও অন্ধ অনুকরণ করে ইসলামের বিধান লঙ্ঘন করার কারণে সমাজে কোনো ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে, তাও নিজস্ব ভঙ্গিতে মানুষের সামনে তুলে ধরে আসছেন। দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন বিষয়ে ইসলামের বিধি বিধানের ব্যাপারে তিনি ব্যাখ্যা দিয়ে আসছেন।

বিবৃতিতে হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আল্লামা আবদুল মালেক হালিম বলেন, একজন দক্ষ জনপ্রিয় ওয়ায়েজিন হিসেবে আল্লামা শাহ আহমদ শফী স্থান-কাল-পাত্রভেদে ওয়াজের কৌশল অবলম্বন করে আসছেন। গ্রামাঞ্চলে মানুষের বোধগম্য ভাষা ও উদাহরণ দিয়ে, কখনও আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করে ওয়াজ করে থাকেন। আবার শহরাঞ্চলে শহরের অধিকতর শিক্ষিত সমাজের উপযোগী ভাষায় বয়ান করে থাকেন। এছাড়া ওয়াজ মাহফিলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন উদাহরণ দিয়ে শ্রোতাদের বিষয়টি বোধগম্য করে তোলার কৌশলটি অতি পুরনো। সেক্ষেত্রে প্রত্যেক ওয়ায়েজিনই গ্রামে প্রচলিত অনেক বিষয়কে রূপকভাবে ধরে নিয়ে উদাহরণ স্বরূপ বক্তব্য দিয়ে থাকেন।

গ্রামে প্রচলিত উদাহরণ ও ভাষা এবং বই-পুস্তকে ব্যবহৃত ভাষা-শব্দ ওয়াজের ক্ষেত্রে ব্যবহারকে কোনোভাবেই কুরুচিপূর্ণ বলা যায় না বলে আল্লামা আবদুল মালেক হালিম দাবি করে বলেন, আল্লামা শফীর নামে প্রচারিত যেসব শব্দ ও ভাষাকে ‘কুরুচিপূর্ণ’ আখ্যায়িত করা হচ্ছে, এ ধরনের ভাষা বই-পুস্তকে, বিভিন্ন বিজ্ঞাপন চিত্রে, স্বাস্থ্যবিষয়ক লিফলেট, বুকলেটে অহরহ দেখা যায়। এ ধরনের উদাহরণ সংবলিত ওয়াজ যুগ যুগ ধরে গ্রাম-গঞ্জে চলে আসছে। এসব ওয়াজকে কখনও কুরুচিপূর্ণ বলতে শোন যায়নি।
হেফাজতে ইসলামের অপর নায়েবে আমির আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী আল্লামা শফী ইসলামের একজন খাদেম উল্লেখ করে বলেন, কোরআন হাদিসের আলোকে মানুষকে সঠিক নির্দেশনা দেয়ার আজীবন চেষ্টা করে আসছেন তিনি। ইসলাম যেখানে নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদার আসনে বসিয়েছে, সেখানে আল্লামা শফী নারী বিদ্বেষী হরয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনি বরং নারীদের সবসময় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করতেই ওয়াজ করে আসছেন।
‘
নারীদের উপযুক্ত ও শরিয়তসম্মত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি না করে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলার কারণে নারীরা ধর্ষণ, ইভটিজিংসহ নানা বিপত্তির মুখে পড়ছেন’—এমন বক্তব্যই মূলত আল্লামা শফী দিয়ে আসছেন উল্লেখ করে আল্লাম নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে নারীদের জন্য শরিয়তসম্মত পৃথক শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় সমাজে কী অবক্ষয় ঘটছে, তাই তুলে ধরছেন তিনি।

তিনি বলেন, ইসলামের বিধি-বিধান না মেনে বিজাতীয় সংস্কৃতি ও জীবন আচারের অন্ধ অনুকরণে মুসলিমপ্রধান এদেশে নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয়ের কারণেই আল্লামা শাহ আহমদ শফী পরিবেশ-পরিস্থিতির আলোকে ধর্মপ্রাণ মানুষের সামনে করণীয় তুলে ধরেছেন।

তিনি কখনও নারীদের ঘরে বন্দি রাখার কথা বলেননি বলে দাবি করে নূর হোসাইন কাসেমি আরও বলেন, তিনি পরিবারে নারীদের প্রধান দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। তিনি কখনও নারীদের প্রয়োজনীয় শিক্ষার বিরুদ্ধে বলেননি। তবে প্রচলিত সহশিক্ষার কুফলের দিক তুলে ধরে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।

আল্লামা শফী সামাজিক নানা অনাচার ব্যভিচার বৃদ্ধির কারণগুলো চিহ্নিত করে তা তুলে ধরতে গিয়ে কখনও স্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন। সেটাই হয়তো বিজাতীয় অপসংস্কৃতির ধারক বাহকদের পছন্দ হচ্ছে না। এজন্যই তারা এসব বক্তব্যকে নিয়ে নানা বিরূপ মন্তব্য করছেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেন আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমি।

এ প্রসঙ্গে হেফাজতে ইসলামের আরেক নায়েবে আমির আল্লামা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আল্লামা শাহ আহমদ শফীর ওয়াজ এবং বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কোনো অবকাশ নেই। তার বক্তব্যকে খণ্ডিতভাবে ধারণ করে ভিডিও তৈরি করে কিংবা আধুনিক প্রযুক্তির আশ্রয় নিয়ে কারসাজি করে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে মহল বিশেষ বিভ্রান্তি সৃষ্টিরও অপপ্রয়াসে লিপ্ত হতে পারে।

তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামের আমির হিসেবে আল্লামা শফী যেখানেই বক্তব্য দিয়েছেন, তিনি হেফাজতের ১৩ দফা দাবির ব্যাপারেই বলেছেন। তিনি নাস্তিক ব্লগারসহ ইসলাম ও রাসুলের দুশমনদের শাস্তির দাবিতে কথা বলেছেন। তিনি সংবিধানে আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের নীতি স্থাপন করার ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন।
আল্লামা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, যারা আজ আল্লামা শাহ আহমদ শফীর চরিত্র হননের জন্য অপ্রচার চালাচ্ছে, তারাই হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফাকেও মধ্যযুগীয় আখ্যায়িত করে প্রচারণা চালিয়েছে। নারী সম্পর্কিত দাবিকে নারী বিরোধী বলে অপপ্রচার চালিয়েছে। তারাই কিছু তথাকথিত নারীবাদী এবং সুশীল সমাজ নামধারীদের দিয়ে হেফাজতের ১৩ দফার বিরুদ্ধে মানববন্ধন, নারী সমাবেশ ইত্যাদি করিয়েছে। তারা আল্লামা শফীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছে। শাহবাগি নাস্তিকরা আল্লামা শফীর গ্রেফতার দাবিও করেছে।

মুফতি ইজহার আরও বলেন, আজ যারা আল্লামা শফীর বিরুদ্ধে নতুন করে অপপ্রচারে লিপ্ত, তাদের পরিচয় দেশবাসীর কাছে পরিষ্কার। হেফাজতের ওপর সরকারের অন্যায় আচরণের প্রভাব কেমন হতে পারে, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়েছে। বিশেষ করে কয়েকটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। একারণেই ওই মহলটি এখন আল্লামা শাহ আহমদ শফীর ব্যক্তিগত চরিত্রহনন ও তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে আদাপানি খেয়ে নেমেছে। কিন্তু এদেশের ইসলামপ্রিয় ধর্মপ্রাণ মানুষ নাস্তিক, ইসলামবিদ্বেষী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের কোনো অপপ্রচারেই বিভ্রান্ত হয়নি, হবে না ইনশাআল্লাহ।
আল্লামা শফীর নেতৃত্বে হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবির যে আন্দোলন চলছে, তা কোনো অপপ্রচারেই বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। বরং যারা হেফাজতের ১৩ দফাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছে, নাস্তিকদের এখনও মদত দিয়ে যাচ্ছে, হেফাজতের দাবিকে উপেক্ষা করেছে, হেফাজতের ওপর রাতের আঁধারে গণহত্যা চালিয়েছে, আলেমদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে হয়রানি করছে, তারা ক্রমেই আরও গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

??????? ???? ???????? ????????? ????? ???????? ????? ?????? : ?????? ???? ???????????? ??? ??????? ?????? ? ????? ???????????? ????????
 
Bahahaha . . . . this Tetul Shofi guy is a pervert. He should be sent to a mental asylum.
 
I do not agree with Sofi on birth control issue/

but agree with the necessity of modesty for female
 
I love this Shafi guy... Keep up the good work.

We want to get rid of the rule of women....
 

Back
Top Bottom