What's new

Terrorist attack, hostage situation in Dhaka ; Analysis & Footage

If we do not believe in freedom of speech for those we despise, we do not believe in it at all.

Two things

- I don't despise them but pity them for their delusions.
- I all for unbridled Freedom of Speech but that should apply everywhere. It can't be that some people have all the freedom and some don't. Which is what is happening today. So in less that ideal world - if everyone agrees that certain areas like religion and national security are out of purview of Freedom of speech then so be it.
 
Two things

- I don't despise them but pity them for their delusions.
- I all for unbridled Freedom of Speech but that should apply everywhere. It can't be that some people have all the freedom and some don't. Which is what is happening today. So in less that ideal world - if everyone agrees that certain areas like religion and national security are out of purview of Freedom of speech then so be it.

This is a forum and thus close loop environment with the bounds set by the mods. So let the mods decide. But within the bounds (whatever they be) there must be the maximum level of free speech permitted. It is only through the existence of such views like this individual's can they be eventually dissected and crushed. There can be no virtue if there is no depravity to compare it to.

People that are easily swayed by his line of argument really aren't worth "saving" or convincing in the first place.
 
This is a forum and thus close loop environment with the bounds set by the mods. So let the mods decide. But within the bounds (whatever they be) there must be the maximum level of free speech permitted. It is only through the existence of such views like this individual's can they be eventually dissected and crushed. There can be no virtue if there is no depravity to compare it to.

As you said this forum is a closed loop system so while I cannot effect the real world with all it's randomness and externalities I can atleast hope that Mods keep this closed loop system free from terrorist propaganda.

As for your second point - it doesnt seem to follow a logical train of thought - evil can be crushed, if only it exists? If it did not exist then it not be crushed? eh mate? In my opinion you cannot wish for existence of evil which in this case his hateful propganda and then use it to crush the evil - him.
 
As for your second point - it doesnt seem to follow a logical train of thought - evil can be crushed, if only it exists? If it did not exist then it not be crushed? eh mate? In my opinion you cannot wish for existence of evil which in this case his hateful propganda and then use it to crush the evil - him.

No thats not what I'm saying. I'm saying there is no point in isolating yourself from an opposite reference point....because you then have no reference yourself to your own position. If there was no evil in this world, would there be any good? Could we even define what is good?

I am not wishing for anything to exist or not exist. I am just saying in reality his view points exist and its better to confront and deal with them rather than shut yourself off to them or wish they would just go away or be hidden away.

As long as he follows the rules put forth by the mods, he has every right to espouse whatever ideology and message he wants.
 
No thats not what I'm saying. I'm saying there is no point in isolating yourself from an opposite reference point....because you then have no reference yourself to your own position. If there was no evil in this world, would there be any good? Could we even define what is good?

I am not wishing for anything to exist or not exist. I am just saying in reality his view points exist and its better to confront and deal with them rather than shut yourself off to them or wish they would just go away or be hidden away.

As long as he follows the rules put forth by the mods, he has every right to espouse whatever ideology and message he wants.

again two things

- Good and evil are not only relative but can be absolute without needing the other as a frame of reference. Many examples come to mind but I am sure you are aware of plenty of such solitary deeds.

- He is not following the rules put forth by mods - which say there should be no terrorist propaganda on this forum - barring one caveat - Kashmir - terrorism in Kashmir is freedom struggle. Since this issue is independent of Kashmir, I am well within my rights to ask for censure.
 
হলি আর্টিজানে আনহলি যজ্ঞের পোস্ট মর্টেমঃ কি দিয়ে কারা কাদের কিভাবে কেন হত্যাকান্ড
Published On Tuesday, July 05, 2016 By Sheikh Mohiuddin Ahmed. Under: প্রচ্ছদ, বাংলাদেশের সংবাদ.


inShare0
Map-of-Gulshan-incedent-for-news-2.jpg


শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ ফ্রাঙ্কেনস্টাইন জঙ্গিবাদের নয়া জামানায় পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মিডিয়ার বদৌলতে হলি আর্টিজান আর বাংলাদেশ নাম দুটো এখন বিশ্বব্যাপী মশহুর। ডঃ ইউনুস এর নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরে বাংলাদেশের নাম আর এতো বেশী রৌশন হয়নি, যা মৌলবাদী ভারতীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মিসেস হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ একটি সরকারের সময় হচ্ছে। হলি আর্টিজানে যে আনহলি (অপবিত্র) খেলা হল, অবৈধ সরকার ও ভারত এবং কিছু কিছু পাশ্চাত্য সরকার মিলেও যে প্রোপাগান্ডা দিয়েছে তার পরেও বাংলাদেশের প্রায় ৮০% (অনেক আওয়ামী লিগার সহ) সেই প্রোপ্যাগান্ডায় বিশ্বাসই করেনি। বিশেষ করে কথিত জঙ্গিদের সংখ্যা, উদ্ধারকৃত অস্ত্র, নিহত বিদেশীদের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং সর্বোপরি পুরো বিয়োগান্তক এবং দুঃখজনক ঘটনায় অবৈধ সরকারের লোকজন ও ভারতীয় মিডিয়ার আচরনে পুরো বিষয়ে জনমনে এই নেতিবাচক অবস্থান পোক্ত হয়েছে।

এই আনহলি ঘটনার সাথে যুক্ত হয়েছে কথিত আই,এস ও সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার আগেই নিজেদের সাইটে দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়ার বিষয়টি। বিশ্বব্যাপী পরিস্কার রিটা কার্টজের সাইট ইনটেলিজেন্টস গ্রুপটি মোশাদের সাথে সম্পৃক্ত। আর কথিত ইসলামী স্টেট দুনিয়ার সব জায়গাতে হামলা করলেও আর হাজার হাজার মুসলিম অমুসলিম হত্যা করলেও কেবলমাত্র ইসরাইলকে কখনোই এরা (ইসলামিক স্টেট বা আইএস হামলা করেনি। সেই আইএস বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে নেই এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলছে যেখানে অবৈধ সরকার বলছে এটি জঙ্গিদের কাজ নয় আর পাশ্চাত্য ও ভারত বলেই চলেছিল বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে। বিষয়টি এমন যে বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে তা কোন মুল্যেই হোক প্রমান করতেই হবে। প্রমান মিডিয়ার মাধ্যমে করেই ছেড়েছে তারা।

ঢাকার গুলশানে ১২ ঘণ্টার জিম্মি নাটকের অবসান হয় কমান্ডো হামলার মাধ্যমে, যেখানে ১০ ঘণ্টা আগেই র‍্যাবের স্মার্ট ডিজি বেনজির হাসি হাসি মুখে মিডিয়াকে বলেন, প্রতিটি জীবন তাদের কাছে মুল্যবান। দুনিয়া শুদ্ধ সকল টেলিভিশন চ্যানেল লাইভ টেলিকাস্ট করলেও হাসিনার নির্দেশে বেনজির বন্ধ করে দেন বাংলাদেশী টেলিভিশনগুলোর লাইভ সম্প্রচার। কিন্তু কেন? উত্তর নেই। কিন্তু হঠাৎ করে দুইজন পুলিশ অফিসারের নিহত হবার ঘটনা এবং জনা পঞ্চাশেক পুলিশ আহত হলে পুরো দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়। প্রশ্ন জাগে কত দুরত্বে ঘটনাস্থলে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল? সেটি কি পিস্তল আর গ্রেনেড নিক্ষেপের রেঞ্জ এর বাইরে ছিল? যদি বাইরে থাকে তবে কিভাবে নিহত হলেন দুইজন পুলিশ অফিসার? কারন যে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তারমধ্যে ৪ টি পিস্তল আর একটি ২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেলের কথা বলা হয়েছে একটাও গ্রেনেড পাওয়া যায়নি। এই অস্ত্র দিয়ে র‍্যাব, পুলিশ, ডিবি, বিজিবি ইত্যাদি নাগরিক হন্তারক বাহিনীকে ১২ ঘণ্টা ঠেকিয়ে রাখা যায় কিনা? গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, হলি আর্টিজানে অন্য সন্ত্রাসী এবং অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ছিল যা নির্বিঘ্নে সরিয়ে ফেলা হয়।

প্রথম থেকেই নানান জনের সাক্ষাতকারের মাধ্যমে ৮-১২ জন জঙ্গির কথা বলা হলেও আজ পর্যন্ত জঙ্গির লাশ জাতিকে দেয়া হল ৫ টি তার মধ্যেও ১টি ঐ হলি আর্টিজানের শেফ বা পাচক। শেফের ড্রেস থাকা অবস্থায়ই রাষ্ট্র তাকে জঙ্গি বানিয়ে দিলো। বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, বিডিআর হত্যাযজ্ঞের সময়কালে যেমন করে ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল, গুলশানের এই জঙ্গির ঘটনায়ও ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয় এবং মনস্তাত্মিক চাপ দেয়ার জন্য বার বার তা বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশও করা হতে থাকে।

গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, ভারতীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থা, বাংলাদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান মিলিতভাবে এই নাটক তৈরি করে। দীর্ঘদিন জঙ্গি জঙ্গি নাটক আর বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে হত্যাকাণ্ড ঘটালেও দরকার হয়ে পড়ে রিয়েল ও তাজা জঙ্গি হামলার মত চাঞ্চল্যকর আন্তর্জাতিক লেভেলের ঘটনার। আইএস এর নামে যে সাইটে যে ৫ জনের ছবি আপলোড করা হয় সেই ছবিগুলোর সাথে যে অস্ত্রটি (একটিই অস্ত্র -২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেল) দেখানো হয় সেই অস্ত্র দিয়ে কতোখানি আতঙ্ক ঘটানো যায় তা কেউই পরীক্ষা করে দেখছে না। তাছাড়া যাদের লাশ পাওয়া গেলো সেই ৫ জনের ৪ জনই গত কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ। এরা কেউই ইসলামী শিক্ষায় পড়াশুনা করা বা ইসলামী প্রতিষ্ঠানের ছাত্র নয়।

গুম হয়ে যাওয়া সেনা মেজর জিয়াউলকে নিয়ে একটি নাটক হবে, ফেসবুকে এমন একটি তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সপ্তাহ না পেরুতেই ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেল-সিটিটিসি’র মনিরুল জিয়াউলের তথ্য সামনে নিয়ে আসে। অথচ প্রায় বছর খানেক আগে ডিজিএফআই প্রধান মেজর জিয়াউলের সাথে সিঙ্গাপুরে সাক্ষাত করে বলে একটি সুত্র জানিয়েছিল।

র‍্যাবে নাগরিক হত্যাকাণ্ডে সেনা অফিসারদের সম্পৃক্ততা কমে গেলে ডিজিএফআই এর প্রধান মেজর জেনারেল আকবর সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুলের মাধ্যমে ডিবির দ্বারা সকল গুম ও হত্যাকাণ্ড চালায়। সকল অপারেশন, গ্রেপ্তার, গুম ও ক্রসফায়ারের পুলিশের বা ডিবির উপস্থিতিতে সবকিছু করে ডিজিএফআই’র লোকজন। আর তালিকা ও নির্দেশনা নিশ্চিত করে ঢাকাস্থ ‘র’ টিম। জঙ্গি নাটকও এই চক্রের বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তবে এরা পরিবেশক মাত্র, পরিচালনা ও প্রযোজনা অন্য রাষ্ট্র থেকে নিয়ন্ত্রিত।

এদিকে গুলশানে ডজন ডজন সিসি ক্যামেরা থাকলেও কোথায়ও কথিত জঙ্গিদের ট্রেস করার মত কোন ফুটেজ নেই। অন্যদিকে ঘাতক দালাল শাহরিয়ার কবির ৭১ টেলিভিশন’র টকশো’তেঁ দাবী করেছেন পাকিস্তান দুতাবাস থেকে এই সকল জঙ্গিরা এসেছে কিনা খতিয়ে দেখতে। এরই প্রেক্ষিতে গুলশানের হলি আর্টিজানের আশেপাশের ম্যাপ পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কেবলমাত্র ভারতীয় দুতাবাস থেকেই সিসিটিভি এড়িয়ে হলি আর্টইজানে পৌঁছানো সম্ভব এবং বেড়িয়ে যাওয়াও সম্ভব। আসল জঙ্গিরা সকল প্রকার যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকা অবস্থায়ও রেডিও যোগাযোগ (ওয়ারলেস) করেছে যা কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় নাই। কথায় গেলো যোগাযোগ প্রযুক্তি। আর ইন্টারনেট ব্যবহার করলই বা কিভাবে। র‍্যাবের ডিজি জানিয়েছেন ইন্টারনেট ও ফোন নেটওয়ার্ক ঐ এলাকায় বন্ধ ছিল।

সেনা কমান্ডোদের এমন সময়ে ব্যবহার করা হয়েছে যখন তাদের হামলায় কারো বেঁচে থাকার কোন সম্ভাবনা নাই। যে পরিমান এবং যে ধরনের অস্ত্র ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গেছে তাতে এই পরিমান বলপ্রয়োগ প্রয়োজন ছিল কিনা, নাকি ভিকটিমদের (জঙ্গি ও জিম্মি) হত্যাকাণ্ড নিশ্চিত করতেই কমান্ডো হামলা করানো হয়। সেনা কম্যান্ডোরাদায়িত্ব মোতাবেক ক্ষিপ্র গতিতে অপারেশন করেই চলে যায়। বাকি কাজ পুলিশ ও র‍্যাব করে। পোশাক শিল্প বিদেশে রফতানির সাথে সরাসরি জড়িত ইটালিয়ান নাগরিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের রফতানির ধ্বংস আরও একধাপ এগিয়ে নেয়া হল মাত্র।

তবে জিম্মি নাটক ও এর জঙ্গিদের বিষয়ে ক্লাইমেক্স তৈরি করা গেছে এটা ষড়যন্ত্রকারীদের সফলতা। এই ধাপে পরিবেশনকারী ও পরিচালকেরা এই লোকেশনে তাদের চিত্রায়ন নিশ্চিত করে নিয়েছে। তবে তাদের কাছে দুঃচিন্তার বিষয় হলো উৎসুক জনতার উপস্থিতি। পুলিশি ব্যারিকেড সৃষ্টি না হলে জনতার হাতেই আসল জঙ্গিদের পতন হতো কোন কম্যান্ডোর প্রয়োজন হতো না। তবে আগামীতে আবারো হয়তো অন্য কোথায়ও কোন সিনেমা হলে, কোন মসজিদে, মন্দিরে, স্টেশনে , অফিসে বা ব্যাংকে হয়তো নতুন কোন জঙ্গি দিয়ে নতুন কোন ঘটনা দেখা যাবে। উদ্দেশ্য একটাই হাসিনা গংদের অবৈধ সরকারের উপর বৈদেশিক সমর্থন বাড়ানো যাতে অন্যায়কারী সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা নিরাপদ থাকতে পারে। আর নিশ্চিত হয় ভারতের দখলদারিত্ব। খুব দ্রুতই দখলদারিত্ব পোক্ত করছে ভারত , নেপালের মত ভুল তারা আর করতে চাইছে না, তাইতো ত্রুটি সম্পন্ন নাটক হলেও দ্রুত গুটিয়ে আনছে দখলের জাল। এখন আতঙ্ক নিয়ে অপেক্ষা সামনে কোন অঘটনের জন্য।

This is a completely different view. Unfortunately I don't have time to translate this. In short it says Intel of Bharat and BD cooperated to carry out this dastardly act. Motive: to prove that militancy does indeed exist in BD.
 
AFAIK one Indian girl also died in this attack.

i hope other Indians will take notes from this accident, south Asia is not Europe or west. others don't like us, she played stupid game and paid price.

do more amen ki aasha tamashaa....

I have no sympathy for her.
 
হলি আর্টিজানে আনহলি যজ্ঞের পোস্ট মর্টেমঃ কি দিয়ে কারা কাদের কিভাবে কেন হত্যাকান্ড
Published On Tuesday, July 05, 2016 By Sheikh Mohiuddin Ahmed. Under: প্রচ্ছদ, বাংলাদেশের সংবাদ.


inShare0
Map-of-Gulshan-incedent-for-news-2.jpg


শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ ফ্রাঙ্কেনস্টাইন জঙ্গিবাদের নয়া জামানায় পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মিডিয়ার বদৌলতে হলি আর্টিজান আর বাংলাদেশ নাম দুটো এখন বিশ্বব্যাপী মশহুর। ডঃ ইউনুস এর নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরে বাংলাদেশের নাম আর এতো বেশী রৌশন হয়নি, যা মৌলবাদী ভারতীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মিসেস হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ একটি সরকারের সময় হচ্ছে। হলি আর্টিজানে যে আনহলি (অপবিত্র) খেলা হল, অবৈধ সরকার ও ভারত এবং কিছু কিছু পাশ্চাত্য সরকার মিলেও যে প্রোপাগান্ডা দিয়েছে তার পরেও বাংলাদেশের প্রায় ৮০% (অনেক আওয়ামী লিগার সহ) সেই প্রোপ্যাগান্ডায় বিশ্বাসই করেনি। বিশেষ করে কথিত জঙ্গিদের সংখ্যা, উদ্ধারকৃত অস্ত্র, নিহত বিদেশীদের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং সর্বোপরি পুরো বিয়োগান্তক এবং দুঃখজনক ঘটনায় অবৈধ সরকারের লোকজন ও ভারতীয় মিডিয়ার আচরনে পুরো বিষয়ে জনমনে এই নেতিবাচক অবস্থান পোক্ত হয়েছে।

এই আনহলি ঘটনার সাথে যুক্ত হয়েছে কথিত আই,এস ও সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার আগেই নিজেদের সাইটে দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়ার বিষয়টি। বিশ্বব্যাপী পরিস্কার রিটা কার্টজের সাইট ইনটেলিজেন্টস গ্রুপটি মোশাদের সাথে সম্পৃক্ত। আর কথিত ইসলামী স্টেট দুনিয়ার সব জায়গাতে হামলা করলেও আর হাজার হাজার মুসলিম অমুসলিম হত্যা করলেও কেবলমাত্র ইসরাইলকে কখনোই এরা (ইসলামিক স্টেট বা আইএস হামলা করেনি। সেই আইএস বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে নেই এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলছে যেখানে অবৈধ সরকার বলছে এটি জঙ্গিদের কাজ নয় আর পাশ্চাত্য ও ভারত বলেই চলেছিল বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে। বিষয়টি এমন যে বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে তা কোন মুল্যেই হোক প্রমান করতেই হবে। প্রমান মিডিয়ার মাধ্যমে করেই ছেড়েছে তারা।

ঢাকার গুলশানে ১২ ঘণ্টার জিম্মি নাটকের অবসান হয় কমান্ডো হামলার মাধ্যমে, যেখানে ১০ ঘণ্টা আগেই র‍্যাবের স্মার্ট ডিজি বেনজির হাসি হাসি মুখে মিডিয়াকে বলেন, প্রতিটি জীবন তাদের কাছে মুল্যবান। দুনিয়া শুদ্ধ সকল টেলিভিশন চ্যানেল লাইভ টেলিকাস্ট করলেও হাসিনার নির্দেশে বেনজির বন্ধ করে দেন বাংলাদেশী টেলিভিশনগুলোর লাইভ সম্প্রচার। কিন্তু কেন? উত্তর নেই। কিন্তু হঠাৎ করে দুইজন পুলিশ অফিসারের নিহত হবার ঘটনা এবং জনা পঞ্চাশেক পুলিশ আহত হলে পুরো দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়। প্রশ্ন জাগে কত দুরত্বে ঘটনাস্থলে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল? সেটি কি পিস্তল আর গ্রেনেড নিক্ষেপের রেঞ্জ এর বাইরে ছিল? যদি বাইরে থাকে তবে কিভাবে নিহত হলেন দুইজন পুলিশ অফিসার? কারন যে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তারমধ্যে ৪ টি পিস্তল আর একটি ২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেলের কথা বলা হয়েছে একটাও গ্রেনেড পাওয়া যায়নি। এই অস্ত্র দিয়ে র‍্যাব, পুলিশ, ডিবি, বিজিবি ইত্যাদি নাগরিক হন্তারক বাহিনীকে ১২ ঘণ্টা ঠেকিয়ে রাখা যায় কিনা? গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, হলি আর্টিজানে অন্য সন্ত্রাসী এবং অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ছিল যা নির্বিঘ্নে সরিয়ে ফেলা হয়।

প্রথম থেকেই নানান জনের সাক্ষাতকারের মাধ্যমে ৮-১২ জন জঙ্গির কথা বলা হলেও আজ পর্যন্ত জঙ্গির লাশ জাতিকে দেয়া হল ৫ টি তার মধ্যেও ১টি ঐ হলি আর্টিজানের শেফ বা পাচক। শেফের ড্রেস থাকা অবস্থায়ই রাষ্ট্র তাকে জঙ্গি বানিয়ে দিলো। বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, বিডিআর হত্যাযজ্ঞের সময়কালে যেমন করে ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল, গুলশানের এই জঙ্গির ঘটনায়ও ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয় এবং মনস্তাত্মিক চাপ দেয়ার জন্য বার বার তা বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশও করা হতে থাকে।

গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, ভারতীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থা, বাংলাদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান মিলিতভাবে এই নাটক তৈরি করে। দীর্ঘদিন জঙ্গি জঙ্গি নাটক আর বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে হত্যাকাণ্ড ঘটালেও দরকার হয়ে পড়ে রিয়েল ও তাজা জঙ্গি হামলার মত চাঞ্চল্যকর আন্তর্জাতিক লেভেলের ঘটনার। আইএস এর নামে যে সাইটে যে ৫ জনের ছবি আপলোড করা হয় সেই ছবিগুলোর সাথে যে অস্ত্রটি (একটিই অস্ত্র -২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেল) দেখানো হয় সেই অস্ত্র দিয়ে কতোখানি আতঙ্ক ঘটানো যায় তা কেউই পরীক্ষা করে দেখছে না। তাছাড়া যাদের লাশ পাওয়া গেলো সেই ৫ জনের ৪ জনই গত কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ। এরা কেউই ইসলামী শিক্ষায় পড়াশুনা করা বা ইসলামী প্রতিষ্ঠানের ছাত্র নয়।

গুম হয়ে যাওয়া সেনা মেজর জিয়াউলকে নিয়ে একটি নাটক হবে, ফেসবুকে এমন একটি তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সপ্তাহ না পেরুতেই ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেল-সিটিটিসি’র মনিরুল জিয়াউলের তথ্য সামনে নিয়ে আসে। অথচ প্রায় বছর খানেক আগে ডিজিএফআই প্রধান মেজর জিয়াউলের সাথে সিঙ্গাপুরে সাক্ষাত করে বলে একটি সুত্র জানিয়েছিল।

র‍্যাবে নাগরিক হত্যাকাণ্ডে সেনা অফিসারদের সম্পৃক্ততা কমে গেলে ডিজিএফআই এর প্রধান মেজর জেনারেল আকবর সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুলের মাধ্যমে ডিবির দ্বারা সকল গুম ও হত্যাকাণ্ড চালায়। সকল অপারেশন, গ্রেপ্তার, গুম ও ক্রসফায়ারের পুলিশের বা ডিবির উপস্থিতিতে সবকিছু করে ডিজিএফআই’র লোকজন। আর তালিকা ও নির্দেশনা নিশ্চিত করে ঢাকাস্থ ‘র’ টিম। জঙ্গি নাটকও এই চক্রের বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তবে এরা পরিবেশক মাত্র, পরিচালনা ও প্রযোজনা অন্য রাষ্ট্র থেকে নিয়ন্ত্রিত।

এদিকে গুলশানে ডজন ডজন সিসি ক্যামেরা থাকলেও কোথায়ও কথিত জঙ্গিদের ট্রেস করার মত কোন ফুটেজ নেই। অন্যদিকে ঘাতক দালাল শাহরিয়ার কবির ৭১ টেলিভিশন’র টকশো’তেঁ দাবী করেছেন পাকিস্তান দুতাবাস থেকে এই সকল জঙ্গিরা এসেছে কিনা খতিয়ে দেখতে। এরই প্রেক্ষিতে গুলশানের হলি আর্টিজানের আশেপাশের ম্যাপ পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কেবলমাত্র ভারতীয় দুতাবাস থেকেই সিসিটিভি এড়িয়ে হলি আর্টইজানে পৌঁছানো সম্ভব এবং বেড়িয়ে যাওয়াও সম্ভব। আসল জঙ্গিরা সকল প্রকার যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকা অবস্থায়ও রেডিও যোগাযোগ (ওয়ারলেস) করেছে যা কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় নাই। কথায় গেলো যোগাযোগ প্রযুক্তি। আর ইন্টারনেট ব্যবহার করলই বা কিভাবে। র‍্যাবের ডিজি জানিয়েছেন ইন্টারনেট ও ফোন নেটওয়ার্ক ঐ এলাকায় বন্ধ ছিল।

সেনা কমান্ডোদের এমন সময়ে ব্যবহার করা হয়েছে যখন তাদের হামলায় কারো বেঁচে থাকার কোন সম্ভাবনা নাই। যে পরিমান এবং যে ধরনের অস্ত্র ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গেছে তাতে এই পরিমান বলপ্রয়োগ প্রয়োজন ছিল কিনা, নাকি ভিকটিমদের (জঙ্গি ও জিম্মি) হত্যাকাণ্ড নিশ্চিত করতেই কমান্ডো হামলা করানো হয়। সেনা কম্যান্ডোরাদায়িত্ব মোতাবেক ক্ষিপ্র গতিতে অপারেশন করেই চলে যায়। বাকি কাজ পুলিশ ও র‍্যাব করে। পোশাক শিল্প বিদেশে রফতানির সাথে সরাসরি জড়িত ইটালিয়ান নাগরিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের রফতানির ধ্বংস আরও একধাপ এগিয়ে নেয়া হল মাত্র।

তবে জিম্মি নাটক ও এর জঙ্গিদের বিষয়ে ক্লাইমেক্স তৈরি করা গেছে এটা ষড়যন্ত্রকারীদের সফলতা। এই ধাপে পরিবেশনকারী ও পরিচালকেরা এই লোকেশনে তাদের চিত্রায়ন নিশ্চিত করে নিয়েছে। তবে তাদের কাছে দুঃচিন্তার বিষয় হলো উৎসুক জনতার উপস্থিতি। পুলিশি ব্যারিকেড সৃষ্টি না হলে জনতার হাতেই আসল জঙ্গিদের পতন হতো কোন কম্যান্ডোর প্রয়োজন হতো না। তবে আগামীতে আবারো হয়তো অন্য কোথায়ও কোন সিনেমা হলে, কোন মসজিদে, মন্দিরে, স্টেশনে , অফিসে বা ব্যাংকে হয়তো নতুন কোন জঙ্গি দিয়ে নতুন কোন ঘটনা দেখা যাবে। উদ্দেশ্য একটাই হাসিনা গংদের অবৈধ সরকারের উপর বৈদেশিক সমর্থন বাড়ানো যাতে অন্যায়কারী সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা নিরাপদ থাকতে পারে। আর নিশ্চিত হয় ভারতের দখলদারিত্ব। খুব দ্রুতই দখলদারিত্ব পোক্ত করছে ভারত , নেপালের মত ভুল তারা আর করতে চাইছে না, তাইতো ত্রুটি সম্পন্ন নাটক হলেও দ্রুত গুটিয়ে আনছে দখলের জাল। এখন আতঙ্ক নিয়ে অপেক্ষা সামনে কোন অঘটনের জন্য।

This is a completely different view. Unfortunately I don't have time to translate this. In short it says Intel of Bharat and BD cooperated to carry out this dastardly act. Motive: to prove that militancy does indeed exist in BD.
Since you said "That is why the enlightened youth have commenced a national war of resistance. Call it ISIS, AQIS, JMB or whatever you want to, what we are witnessing is the launching of this patriotic war. And sooner than later, this will engulf Assam, W Beng and Arakan." in another thread,you are a terrorist as you described the Dhaka Attack as "enlightened resistance" and terrorism as "patriotic war"

IMG_20160705_014216.jpg
 
AFAIK one Indian girl also died in this attack.

i hope other Indians will take notes from this accident, south Asia is not Europe or west. others don't like us, she played stupid game and paid price.

do more amen ki aasha tamashaa....

I have no sympathy for her.
Her father is doing garments business in BD for 20 years.She came to see her parents.She is the first Indian killed in BD due to terrorism.You are making an impression as Bangladesh is a killing field of Indian citizen.There are at least several hundred thousand Indian working in BD and every year around 200k indian visit here.The odd of happening this type of incidence for a Indian is 1 in a 10 million.
 
Last edited:
হলি আর্টিজানে আনহলি যজ্ঞের পোস্ট মর্টেমঃ কি দিয়ে কারা কাদের কিভাবে কেন হত্যাকান্ড
Published On Tuesday, July 05, 2016 By Sheikh Mohiuddin Ahmed. Under: প্রচ্ছদ, বাংলাদেশের সংবাদ.


inShare0
Map-of-Gulshan-incedent-for-news-2.jpg


শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ ফ্রাঙ্কেনস্টাইন জঙ্গিবাদের নয়া জামানায় পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মিডিয়ার বদৌলতে হলি আর্টিজান আর বাংলাদেশ নাম দুটো এখন বিশ্বব্যাপী মশহুর। ডঃ ইউনুস এর নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরে বাংলাদেশের নাম আর এতো বেশী রৌশন হয়নি, যা মৌলবাদী ভারতীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মিসেস হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ একটি সরকারের সময় হচ্ছে। হলি আর্টিজানে যে আনহলি (অপবিত্র) খেলা হল, অবৈধ সরকার ও ভারত এবং কিছু কিছু পাশ্চাত্য সরকার মিলেও যে প্রোপাগান্ডা দিয়েছে তার পরেও বাংলাদেশের প্রায় ৮০% (অনেক আওয়ামী লিগার সহ) সেই প্রোপ্যাগান্ডায় বিশ্বাসই করেনি। বিশেষ করে কথিত জঙ্গিদের সংখ্যা, উদ্ধারকৃত অস্ত্র, নিহত বিদেশীদের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং সর্বোপরি পুরো বিয়োগান্তক এবং দুঃখজনক ঘটনায় অবৈধ সরকারের লোকজন ও ভারতীয় মিডিয়ার আচরনে পুরো বিষয়ে জনমনে এই নেতিবাচক অবস্থান পোক্ত হয়েছে।

এই আনহলি ঘটনার সাথে যুক্ত হয়েছে কথিত আই,এস ও সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার আগেই নিজেদের সাইটে দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়ার বিষয়টি। বিশ্বব্যাপী পরিস্কার রিটা কার্টজের সাইট ইনটেলিজেন্টস গ্রুপটি মোশাদের সাথে সম্পৃক্ত। আর কথিত ইসলামী স্টেট দুনিয়ার সব জায়গাতে হামলা করলেও আর হাজার হাজার মুসলিম অমুসলিম হত্যা করলেও কেবলমাত্র ইসরাইলকে কখনোই এরা (ইসলামিক স্টেট বা আইএস হামলা করেনি। সেই আইএস বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে নেই এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলছে যেখানে অবৈধ সরকার বলছে এটি জঙ্গিদের কাজ নয় আর পাশ্চাত্য ও ভারত বলেই চলেছিল বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে। বিষয়টি এমন যে বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে তা কোন মুল্যেই হোক প্রমান করতেই হবে। প্রমান মিডিয়ার মাধ্যমে করেই ছেড়েছে তারা।

ঢাকার গুলশানে ১২ ঘণ্টার জিম্মি নাটকের অবসান হয় কমান্ডো হামলার মাধ্যমে, যেখানে ১০ ঘণ্টা আগেই র‍্যাবের স্মার্ট ডিজি বেনজির হাসি হাসি মুখে মিডিয়াকে বলেন, প্রতিটি জীবন তাদের কাছে মুল্যবান। দুনিয়া শুদ্ধ সকল টেলিভিশন চ্যানেল লাইভ টেলিকাস্ট করলেও হাসিনার নির্দেশে বেনজির বন্ধ করে দেন বাংলাদেশী টেলিভিশনগুলোর লাইভ সম্প্রচার। কিন্তু কেন? উত্তর নেই। কিন্তু হঠাৎ করে দুইজন পুলিশ অফিসারের নিহত হবার ঘটনা এবং জনা পঞ্চাশেক পুলিশ আহত হলে পুরো দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়। প্রশ্ন জাগে কত দুরত্বে ঘটনাস্থলে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল? সেটি কি পিস্তল আর গ্রেনেড নিক্ষেপের রেঞ্জ এর বাইরে ছিল? যদি বাইরে থাকে তবে কিভাবে নিহত হলেন দুইজন পুলিশ অফিসার? কারন যে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তারমধ্যে ৪ টি পিস্তল আর একটি ২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেলের কথা বলা হয়েছে একটাও গ্রেনেড পাওয়া যায়নি। এই অস্ত্র দিয়ে র‍্যাব, পুলিশ, ডিবি, বিজিবি ইত্যাদি নাগরিক হন্তারক বাহিনীকে ১২ ঘণ্টা ঠেকিয়ে রাখা যায় কিনা? গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, হলি আর্টিজানে অন্য সন্ত্রাসী এবং অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ছিল যা নির্বিঘ্নে সরিয়ে ফেলা হয়।

প্রথম থেকেই নানান জনের সাক্ষাতকারের মাধ্যমে ৮-১২ জন জঙ্গির কথা বলা হলেও আজ পর্যন্ত জঙ্গির লাশ জাতিকে দেয়া হল ৫ টি তার মধ্যেও ১টি ঐ হলি আর্টিজানের শেফ বা পাচক। শেফের ড্রেস থাকা অবস্থায়ই রাষ্ট্র তাকে জঙ্গি বানিয়ে দিলো। বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, বিডিআর হত্যাযজ্ঞের সময়কালে যেমন করে ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল, গুলশানের এই জঙ্গির ঘটনায়ও ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয় এবং মনস্তাত্মিক চাপ দেয়ার জন্য বার বার তা বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশও করা হতে থাকে।

গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, ভারতীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থা, বাংলাদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান মিলিতভাবে এই নাটক তৈরি করে। দীর্ঘদিন জঙ্গি জঙ্গি নাটক আর বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে হত্যাকাণ্ড ঘটালেও দরকার হয়ে পড়ে রিয়েল ও তাজা জঙ্গি হামলার মত চাঞ্চল্যকর আন্তর্জাতিক লেভেলের ঘটনার। আইএস এর নামে যে সাইটে যে ৫ জনের ছবি আপলোড করা হয় সেই ছবিগুলোর সাথে যে অস্ত্রটি (একটিই অস্ত্র -২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেল) দেখানো হয় সেই অস্ত্র দিয়ে কতোখানি আতঙ্ক ঘটানো যায় তা কেউই পরীক্ষা করে দেখছে না। তাছাড়া যাদের লাশ পাওয়া গেলো সেই ৫ জনের ৪ জনই গত কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ। এরা কেউই ইসলামী শিক্ষায় পড়াশুনা করা বা ইসলামী প্রতিষ্ঠানের ছাত্র নয়।

গুম হয়ে যাওয়া সেনা মেজর জিয়াউলকে নিয়ে একটি নাটক হবে, ফেসবুকে এমন একটি তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সপ্তাহ না পেরুতেই ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেল-সিটিটিসি’র মনিরুল জিয়াউলের তথ্য সামনে নিয়ে আসে। অথচ প্রায় বছর খানেক আগে ডিজিএফআই প্রধান মেজর জিয়াউলের সাথে সিঙ্গাপুরে সাক্ষাত করে বলে একটি সুত্র জানিয়েছিল।

র‍্যাবে নাগরিক হত্যাকাণ্ডে সেনা অফিসারদের সম্পৃক্ততা কমে গেলে ডিজিএফআই এর প্রধান মেজর জেনারেল আকবর সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুলের মাধ্যমে ডিবির দ্বারা সকল গুম ও হত্যাকাণ্ড চালায়। সকল অপারেশন, গ্রেপ্তার, গুম ও ক্রসফায়ারের পুলিশের বা ডিবির উপস্থিতিতে সবকিছু করে ডিজিএফআই’র লোকজন। আর তালিকা ও নির্দেশনা নিশ্চিত করে ঢাকাস্থ ‘র’ টিম। জঙ্গি নাটকও এই চক্রের বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তবে এরা পরিবেশক মাত্র, পরিচালনা ও প্রযোজনা অন্য রাষ্ট্র থেকে নিয়ন্ত্রিত।

এদিকে গুলশানে ডজন ডজন সিসি ক্যামেরা থাকলেও কোথায়ও কথিত জঙ্গিদের ট্রেস করার মত কোন ফুটেজ নেই। অন্যদিকে ঘাতক দালাল শাহরিয়ার কবির ৭১ টেলিভিশন’র টকশো’তেঁ দাবী করেছেন পাকিস্তান দুতাবাস থেকে এই সকল জঙ্গিরা এসেছে কিনা খতিয়ে দেখতে। এরই প্রেক্ষিতে গুলশানের হলি আর্টিজানের আশেপাশের ম্যাপ পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কেবলমাত্র ভারতীয় দুতাবাস থেকেই সিসিটিভি এড়িয়ে হলি আর্টইজানে পৌঁছানো সম্ভব এবং বেড়িয়ে যাওয়াও সম্ভব। আসল জঙ্গিরা সকল প্রকার যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকা অবস্থায়ও রেডিও যোগাযোগ (ওয়ারলেস) করেছে যা কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় নাই। কথায় গেলো যোগাযোগ প্রযুক্তি। আর ইন্টারনেট ব্যবহার করলই বা কিভাবে। র‍্যাবের ডিজি জানিয়েছেন ইন্টারনেট ও ফোন নেটওয়ার্ক ঐ এলাকায় বন্ধ ছিল।

সেনা কমান্ডোদের এমন সময়ে ব্যবহার করা হয়েছে যখন তাদের হামলায় কারো বেঁচে থাকার কোন সম্ভাবনা নাই। যে পরিমান এবং যে ধরনের অস্ত্র ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গেছে তাতে এই পরিমান বলপ্রয়োগ প্রয়োজন ছিল কিনা, নাকি ভিকটিমদের (জঙ্গি ও জিম্মি) হত্যাকাণ্ড নিশ্চিত করতেই কমান্ডো হামলা করানো হয়। সেনা কম্যান্ডোরাদায়িত্ব মোতাবেক ক্ষিপ্র গতিতে অপারেশন করেই চলে যায়। বাকি কাজ পুলিশ ও র‍্যাব করে। পোশাক শিল্প বিদেশে রফতানির সাথে সরাসরি জড়িত ইটালিয়ান নাগরিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের রফতানির ধ্বংস আরও একধাপ এগিয়ে নেয়া হল মাত্র।

তবে জিম্মি নাটক ও এর জঙ্গিদের বিষয়ে ক্লাইমেক্স তৈরি করা গেছে এটা ষড়যন্ত্রকারীদের সফলতা। এই ধাপে পরিবেশনকারী ও পরিচালকেরা এই লোকেশনে তাদের চিত্রায়ন নিশ্চিত করে নিয়েছে। তবে তাদের কাছে দুঃচিন্তার বিষয় হলো উৎসুক জনতার উপস্থিতি। পুলিশি ব্যারিকেড সৃষ্টি না হলে জনতার হাতেই আসল জঙ্গিদের পতন হতো কোন কম্যান্ডোর প্রয়োজন হতো না। তবে আগামীতে আবারো হয়তো অন্য কোথায়ও কোন সিনেমা হলে, কোন মসজিদে, মন্দিরে, স্টেশনে , অফিসে বা ব্যাংকে হয়তো নতুন কোন জঙ্গি দিয়ে নতুন কোন ঘটনা দেখা যাবে। উদ্দেশ্য একটাই হাসিনা গংদের অবৈধ সরকারের উপর বৈদেশিক সমর্থন বাড়ানো যাতে অন্যায়কারী সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা নিরাপদ থাকতে পারে। আর নিশ্চিত হয় ভারতের দখলদারিত্ব। খুব দ্রুতই দখলদারিত্ব পোক্ত করছে ভারত , নেপালের মত ভুল তারা আর করতে চাইছে না, তাইতো ত্রুটি সম্পন্ন নাটক হলেও দ্রুত গুটিয়ে আনছে দখলের জাল। এখন আতঙ্ক নিয়ে অপেক্ষা সামনে কোন অঘটনের জন্য।

This is a completely different view. Unfortunately I don't have time to translate this. In short it says Intel of Bharat and BD cooperated to carry out this dastardly act. Motive: to prove that militancy does indeed exist in BD.

Oh do be quiet with your idiotic and confused rants.

According to you these guys were 'patriotic resistance' one minute and Indian agents another. Have some shame when contradicting your own words so blatantly.

Please think carefully next time before posting as it reflects badly on other BD professionals (if indeed you ever were one).

OFFTOPIC: I've noticed the quality of posts from 'senior' Bangladeshi on this forum is shockingly poor. One was quoting a Facebook comment the other day to prove that the whole thing was a RAW conspiracy and here we have this.
 
হলি আর্টিজানে আনহলি যজ্ঞের পোস্ট মর্টেমঃ কি দিয়ে কারা কাদের কিভাবে কেন হত্যাকান্ড
Published On Tuesday, July 05, 2016 By Sheikh Mohiuddin Ahmed. Under: প্রচ্ছদ, বাংলাদেশের সংবাদ.


inShare0
Map-of-Gulshan-incedent-for-news-2.jpg


শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃ ফ্রাঙ্কেনস্টাইন জঙ্গিবাদের নয়া জামানায় পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মিডিয়ার বদৌলতে হলি আর্টিজান আর বাংলাদেশ নাম দুটো এখন বিশ্বব্যাপী মশহুর। ডঃ ইউনুস এর নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরে বাংলাদেশের নাম আর এতো বেশী রৌশন হয়নি, যা মৌলবাদী ভারতীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মিসেস হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ একটি সরকারের সময় হচ্ছে। হলি আর্টিজানে যে আনহলি (অপবিত্র) খেলা হল, অবৈধ সরকার ও ভারত এবং কিছু কিছু পাশ্চাত্য সরকার মিলেও যে প্রোপাগান্ডা দিয়েছে তার পরেও বাংলাদেশের প্রায় ৮০% (অনেক আওয়ামী লিগার সহ) সেই প্রোপ্যাগান্ডায় বিশ্বাসই করেনি। বিশেষ করে কথিত জঙ্গিদের সংখ্যা, উদ্ধারকৃত অস্ত্র, নিহত বিদেশীদের ব্যাকগ্রাউন্ড এবং সর্বোপরি পুরো বিয়োগান্তক এবং দুঃখজনক ঘটনায় অবৈধ সরকারের লোকজন ও ভারতীয় মিডিয়ার আচরনে পুরো বিষয়ে জনমনে এই নেতিবাচক অবস্থান পোক্ত হয়েছে।

এই আনহলি ঘটনার সাথে যুক্ত হয়েছে কথিত আই,এস ও সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার আগেই নিজেদের সাইটে দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়ার বিষয়টি। বিশ্বব্যাপী পরিস্কার রিটা কার্টজের সাইট ইনটেলিজেন্টস গ্রুপটি মোশাদের সাথে সম্পৃক্ত। আর কথিত ইসলামী স্টেট দুনিয়ার সব জায়গাতে হামলা করলেও আর হাজার হাজার মুসলিম অমুসলিম হত্যা করলেও কেবলমাত্র ইসরাইলকে কখনোই এরা (ইসলামিক স্টেট বা আইএস হামলা করেনি। সেই আইএস বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে নেই এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়ে চলছে যেখানে অবৈধ সরকার বলছে এটি জঙ্গিদের কাজ নয় আর পাশ্চাত্য ও ভারত বলেই চলেছিল বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে। বিষয়টি এমন যে বাংলাদেশে জঙ্গি রয়েছে তা কোন মুল্যেই হোক প্রমান করতেই হবে। প্রমান মিডিয়ার মাধ্যমে করেই ছেড়েছে তারা।

ঢাকার গুলশানে ১২ ঘণ্টার জিম্মি নাটকের অবসান হয় কমান্ডো হামলার মাধ্যমে, যেখানে ১০ ঘণ্টা আগেই র‍্যাবের স্মার্ট ডিজি বেনজির হাসি হাসি মুখে মিডিয়াকে বলেন, প্রতিটি জীবন তাদের কাছে মুল্যবান। দুনিয়া শুদ্ধ সকল টেলিভিশন চ্যানেল লাইভ টেলিকাস্ট করলেও হাসিনার নির্দেশে বেনজির বন্ধ করে দেন বাংলাদেশী টেলিভিশনগুলোর লাইভ সম্প্রচার। কিন্তু কেন? উত্তর নেই। কিন্তু হঠাৎ করে দুইজন পুলিশ অফিসারের নিহত হবার ঘটনা এবং জনা পঞ্চাশেক পুলিশ আহত হলে পুরো দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়। প্রশ্ন জাগে কত দুরত্বে ঘটনাস্থলে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল? সেটি কি পিস্তল আর গ্রেনেড নিক্ষেপের রেঞ্জ এর বাইরে ছিল? যদি বাইরে থাকে তবে কিভাবে নিহত হলেন দুইজন পুলিশ অফিসার? কারন যে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তারমধ্যে ৪ টি পিস্তল আর একটি ২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেলের কথা বলা হয়েছে একটাও গ্রেনেড পাওয়া যায়নি। এই অস্ত্র দিয়ে র‍্যাব, পুলিশ, ডিবি, বিজিবি ইত্যাদি নাগরিক হন্তারক বাহিনীকে ১২ ঘণ্টা ঠেকিয়ে রাখা যায় কিনা? গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, হলি আর্টিজানে অন্য সন্ত্রাসী এবং অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ছিল যা নির্বিঘ্নে সরিয়ে ফেলা হয়।

প্রথম থেকেই নানান জনের সাক্ষাতকারের মাধ্যমে ৮-১২ জন জঙ্গির কথা বলা হলেও আজ পর্যন্ত জঙ্গির লাশ জাতিকে দেয়া হল ৫ টি তার মধ্যেও ১টি ঐ হলি আর্টিজানের শেফ বা পাচক। শেফের ড্রেস থাকা অবস্থায়ই রাষ্ট্র তাকে জঙ্গি বানিয়ে দিলো। বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, বিডিআর হত্যাযজ্ঞের সময়কালে যেমন করে ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল, গুলশানের এই জঙ্গির ঘটনায়ও ভারতীয় বাহিনীকে প্রস্তুত করে রাখা হয় এবং মনস্তাত্মিক চাপ দেয়ার জন্য বার বার তা বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশও করা হতে থাকে।

গোয়েন্দা সুত্র জানিয়েছে, ভারতীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থা, বাংলাদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান মিলিতভাবে এই নাটক তৈরি করে। দীর্ঘদিন জঙ্গি জঙ্গি নাটক আর বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে হত্যাকাণ্ড ঘটালেও দরকার হয়ে পড়ে রিয়েল ও তাজা জঙ্গি হামলার মত চাঞ্চল্যকর আন্তর্জাতিক লেভেলের ঘটনার। আইএস এর নামে যে সাইটে যে ৫ জনের ছবি আপলোড করা হয় সেই ছবিগুলোর সাথে যে অস্ত্রটি (একটিই অস্ত্র -২২ বোরের ফোল্ডেড রাইফেল) দেখানো হয় সেই অস্ত্র দিয়ে কতোখানি আতঙ্ক ঘটানো যায় তা কেউই পরীক্ষা করে দেখছে না। তাছাড়া যাদের লাশ পাওয়া গেলো সেই ৫ জনের ৪ জনই গত কয়েক মাস ধরে নিখোঁজ। এরা কেউই ইসলামী শিক্ষায় পড়াশুনা করা বা ইসলামী প্রতিষ্ঠানের ছাত্র নয়।

গুম হয়ে যাওয়া সেনা মেজর জিয়াউলকে নিয়ে একটি নাটক হবে, ফেসবুকে এমন একটি তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সপ্তাহ না পেরুতেই ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেল-সিটিটিসি’র মনিরুল জিয়াউলের তথ্য সামনে নিয়ে আসে। অথচ প্রায় বছর খানেক আগে ডিজিএফআই প্রধান মেজর জিয়াউলের সাথে সিঙ্গাপুরে সাক্ষাত করে বলে একটি সুত্র জানিয়েছিল।

র‍্যাবে নাগরিক হত্যাকাণ্ডে সেনা অফিসারদের সম্পৃক্ততা কমে গেলে ডিজিএফআই এর প্রধান মেজর জেনারেল আকবর সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুলের মাধ্যমে ডিবির দ্বারা সকল গুম ও হত্যাকাণ্ড চালায়। সকল অপারেশন, গ্রেপ্তার, গুম ও ক্রসফায়ারের পুলিশের বা ডিবির উপস্থিতিতে সবকিছু করে ডিজিএফআই’র লোকজন। আর তালিকা ও নির্দেশনা নিশ্চিত করে ঢাকাস্থ ‘র’ টিম। জঙ্গি নাটকও এই চক্রের বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তবে এরা পরিবেশক মাত্র, পরিচালনা ও প্রযোজনা অন্য রাষ্ট্র থেকে নিয়ন্ত্রিত।

এদিকে গুলশানে ডজন ডজন সিসি ক্যামেরা থাকলেও কোথায়ও কথিত জঙ্গিদের ট্রেস করার মত কোন ফুটেজ নেই। অন্যদিকে ঘাতক দালাল শাহরিয়ার কবির ৭১ টেলিভিশন’র টকশো’তেঁ দাবী করেছেন পাকিস্তান দুতাবাস থেকে এই সকল জঙ্গিরা এসেছে কিনা খতিয়ে দেখতে। এরই প্রেক্ষিতে গুলশানের হলি আর্টিজানের আশেপাশের ম্যাপ পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কেবলমাত্র ভারতীয় দুতাবাস থেকেই সিসিটিভি এড়িয়ে হলি আর্টইজানে পৌঁছানো সম্ভব এবং বেড়িয়ে যাওয়াও সম্ভব। আসল জঙ্গিরা সকল প্রকার যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকা অবস্থায়ও রেডিও যোগাযোগ (ওয়ারলেস) করেছে যা কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় নাই। কথায় গেলো যোগাযোগ প্রযুক্তি। আর ইন্টারনেট ব্যবহার করলই বা কিভাবে। র‍্যাবের ডিজি জানিয়েছেন ইন্টারনেট ও ফোন নেটওয়ার্ক ঐ এলাকায় বন্ধ ছিল।

সেনা কমান্ডোদের এমন সময়ে ব্যবহার করা হয়েছে যখন তাদের হামলায় কারো বেঁচে থাকার কোন সম্ভাবনা নাই। যে পরিমান এবং যে ধরনের অস্ত্র ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গেছে তাতে এই পরিমান বলপ্রয়োগ প্রয়োজন ছিল কিনা, নাকি ভিকটিমদের (জঙ্গি ও জিম্মি) হত্যাকাণ্ড নিশ্চিত করতেই কমান্ডো হামলা করানো হয়। সেনা কম্যান্ডোরাদায়িত্ব মোতাবেক ক্ষিপ্র গতিতে অপারেশন করেই চলে যায়। বাকি কাজ পুলিশ ও র‍্যাব করে। পোশাক শিল্প বিদেশে রফতানির সাথে সরাসরি জড়িত ইটালিয়ান নাগরিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের রফতানির ধ্বংস আরও একধাপ এগিয়ে নেয়া হল মাত্র।

তবে জিম্মি নাটক ও এর জঙ্গিদের বিষয়ে ক্লাইমেক্স তৈরি করা গেছে এটা ষড়যন্ত্রকারীদের সফলতা। এই ধাপে পরিবেশনকারী ও পরিচালকেরা এই লোকেশনে তাদের চিত্রায়ন নিশ্চিত করে নিয়েছে। তবে তাদের কাছে দুঃচিন্তার বিষয় হলো উৎসুক জনতার উপস্থিতি। পুলিশি ব্যারিকেড সৃষ্টি না হলে জনতার হাতেই আসল জঙ্গিদের পতন হতো কোন কম্যান্ডোর প্রয়োজন হতো না। তবে আগামীতে আবারো হয়তো অন্য কোথায়ও কোন সিনেমা হলে, কোন মসজিদে, মন্দিরে, স্টেশনে , অফিসে বা ব্যাংকে হয়তো নতুন কোন জঙ্গি দিয়ে নতুন কোন ঘটনা দেখা যাবে। উদ্দেশ্য একটাই হাসিনা গংদের অবৈধ সরকারের উপর বৈদেশিক সমর্থন বাড়ানো যাতে অন্যায়কারী সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা নিরাপদ থাকতে পারে। আর নিশ্চিত হয় ভারতের দখলদারিত্ব। খুব দ্রুতই দখলদারিত্ব পোক্ত করছে ভারত , নেপালের মত ভুল তারা আর করতে চাইছে না, তাইতো ত্রুটি সম্পন্ন নাটক হলেও দ্রুত গুটিয়ে আনছে দখলের জাল। এখন আতঙ্ক নিয়ে অপেক্ষা সামনে কোন অঘটনের জন্য।

This is a completely different view. Unfortunately I don't have time to translate this. In short it says Intel of Bharat and BD cooperated to carry out this dastardly act. Motive: to prove that militancy does indeed exist in BD.

Thanks Asad bahi, illegal indians in Bangladesh posing as Bangladeshi and indian dalals already riled up and talking bs.

Her father is doing garments business in BD for 20 years.She came to see her parents.She is the first Indian killed in BD due to terrorism.You are making an impression as Bangladesh is a killing field of Indian citizen.There are at least several hundred thousand Indian working in BD and every year around 150k indian visit here.The odd of happening this type of incidence for a Indian is 1 in a 10 million.

Investigative article says, indian RAW using number of safe house in Bangladesh made Bangladesh a killing field by abducting, torturing and by so called crossfire. It is typical indian defense tactics to pose as victim when its crime and aggression get caught red handed. And as illegal indian posing as Bangladeshi, you are doing the same; we understand.
 
The victim gets punished twice.

While that is true but one need to understand this was intended outcome planned by this heinous crime. And from following one can understand which country orchestrated this crime from behind the scene and intend to benefit from this crime.

Unprecedented terror in Bangladesh and post analysis

Who benefits from fallout?

5 of the Japanese victims were working on much waited metro rail project in Bangladesh. Their brutal killing will put project future in jeopardy. Because Awami League with its politically motivated repression against opposition could not tackle REAL terror and protect Japanese citizens in such vital project. Only one country can see benefit from such fallout, and let it be for intelligent and informed mind to figure out the name of that bullying country in the region.

9 Italians are biggest from a single country killed in this heinous crime. So far information indicates Italians were working for different buying house which actively source garments from Bangladesh. EU is single biggest destination for more than 80% of Bangladeshi export earnings. One can expect there will be fallout from EU reaction as Germans already decided not to allow Bangladeshi air cargo. Again same regional bully would benefit from such negative impact on Bangladesh garments export.

Source: https://defence.pk/threads/terroris...analysis-footage.437458/page-51#ixzz4DXtkvNoX
 
There is a lot of things fishy about this terrorist attack
They bring the terrorist number from 8 down to 7
And there is other thing abt farazz
Plus who is the bold guy in strip white polo tshirt
Why it took so long time to raid it means they knew who was the hostage takers

There has to be independent investigation from outside

Until nw BAL wants to deny its nt isis good luck BAL

Under BAL terrorism has increased many fold

This terrorist attack was nt carry out by india or pakistan
 

Latest posts

Back
Top Bottom