What's new

Military to Buy 3 Korean Frigates and 8 Russian Mig-29SMT Fulcrums

If ASEAN+ grouping ever becomes a reality, we will be depending on Korean and Japanese weapons technology, who will lead this group of nations. We should try to source as much weapons as possible from Korea and Japan, keeping in mind this future possibility.

Japan does not export any weapons. It's arms manufacturing is very small for starters.

Korea would certainly make a solid supplier. We might be able to gain access to some US technologies.

oh man....you are hell bent over making bd a member of ASEAN aren't you??.....sadly no 1 else agrees with ur views!:lol:

funny-animal-captions-oops-brain-fart.jpg
 
Great news EW bro..looks like its serious business now!



I will take 3 Ulsan Class frigates over F-22 anyday and anytime. BNS Bangabandhu has been our beast!

However, i expected Sukhois man. Migs again..but why?!? :what:


Cheers!!!

I think it has to do with commonality since you already have 8 Mig29s in service and Su30 has higher running cost than Migs

also you should buy some 5 ASW Helis to operate from these Frigates
 

oh well,you just read his posts b4 saying that,,,,,,it's another thing that he does not have the capability to do that but he is trying as much as his fingers are allowing him to write to gather public opinion over this grand project :lol:
 
well mig-29 SMT is a good fighter, in the near future bd should upgrade them to a variant simmilar to UPG!
 
সমকাল :: সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে ::

সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে
আবু কাওসার

সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে আগামী অর্থবছরে সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে। নৌবাহিনীর বহরে নতুন ফ্রিগেট সংযোজন, বিমান বাহিনীর জন্য মিগ কেনা, সেনাবাহিনীর সরঞ্জাম সরবরাহ বৃদ্ধি করে সামরিক বাহিনীর সমরশক্তি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এ জন্য নতুন অর্থবছরে বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হচ্ছে। জানা গেছে, আসন্ন
অর্থবছরে সামরিক বাজেটের আকার হতে পারে ১৩ হাজার কোটি টাকা, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। এটি চলতি অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। চলতি অর্থবছরে সামরিক খাতে (সেনা, নৌ, বিমান) বরাদ্দ ছিল ১১ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার কোটি টাকা।

সমর বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সামরিক বাজেট আরও স্বচ্ছ হওয়া উচিত। তাদের মতে, সংবিধানে সরকারের সব ধরনের ব্যয়ের খতিয়ান জনগণের জানার অধিকার দেওয়া হলেও সামরিক বাজেটে কোন খাতে কত ব্যয় হয় তা আজ পর্যন্ত কখনও জানানো হয় না। প্রথাগতভাবে এই ব্যয় গোপন রাখার ফলে সামরিক বা প্রতিরক্ষা বাজেটের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে_ তথ্য অধিকার আইনেও সামরিক ব্যয়ে গোপনীয়তা রক্ষায় বিধিনিষেধ নেই।

সরকারের নীতিনির্ধারক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করতে ৩টি বড় ফ্রিগেট কেনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ফ্রিগেট কিনতে ১শ' কোটি টাকার বেশি ব্যয় হতে পারে। আগামী তিন বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে তা ক্রয় করা হবে। কোরিয়া থেকে কেনার চিন্তাভাবনা চলছে। বিমানবাহিনীকে সজ্জিত করতে এ বহরে ৮টি নতুন মিগ যুক্ত করা হবে। এতে এক হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে মিগগুলো ক্রয়ের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ব্যাপারে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা চলছে। এ ছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য পাঠাতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ক্রয়ে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে পৃথক পরিকল্পনা পেশ করা হয়।

বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের খাতভিত্তিক ব্যয়ের আলাদা বিভাজন থাকলেও ব্যতিক্রম প্রতিরক্ষা বাজেটে। কোন খাতে কত ব্যয় হবে তার বিস্তারিত বিবরণ থাকে না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, প্রথাগতভাবে সামরিক বাজেট প্রণয়নে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয় বলে বিস্তারিত ব্যয়ের হিসাব দেওয়া হয় না। এখন পর্যন্ত সামরিক বাজেটে একক খাত হিসেবে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে। এর পরিমাণ মোট বাজেটের প্রায় ৮ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরে ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটের আকার এক লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা। এটি গত অর্থবছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। কৌশলগত কারণে ভারত সরকার এ বছর বিশাল সামরিক বাজেট ঘোষণা করেছে। ভারতের সামরিক বাজেটের আকার দেশটির মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশে জিডিপির ১ শতাংশ। বিশ্বে সামরিক খাতে সবচেয়ে বেশি খরচ করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি জিডিপির প্রায় ৫ শতাংশ ব্যয় করে প্রতিরক্ষা খাতে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাজেটে ছিল ৭১ হাজার ১০০ কোটি ডলার।

কেমন সামরিক বাজেট হওয়া উচিত : বাংলাদেশের বাস্তবতার আলোকে প্রতিরক্ষা বাজেট কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে দেশের সমর বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলেছে সমকাল।

তারা সবাই বলেছেন, দেশের স্বার্থে সামরিক বাজেটের ব্যাপারে স্বচ্ছতা আনতে হবে। সরকারি হিসাব সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেন, কোথায় কীভাবে এ টাকা খরচ হয় এর বিস্তারিত বিবরণ থাকা উচিত। সাবেক প্রতিরক্ষা সচিব কামরুল হাসান বলেন, সামরিক খাতের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা পদ্ধতিও বেশ দুর্বল। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে বাদ দিয়ে সামরিক খাতে কেনাকাটা হয় বলে ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জানার সুযোগ কম। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক সেনাপ্রধান লে. জে.(অব.) মাহবুবুর রহমান মনে করেন, সামরিক বাজেট অস্বচ্ছ। এ নিয়ে সংসদের ভেতরে-বাইরে আলোচনা হওয়া উচিত। এই টাকা কীভাবে খরচ করা হয় তা জনগণকে জানাতে হবে। সামরিক বাহিনীকে আধুনিকায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে আরও বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করেন তিনি। প্রবীণ অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ বলেন, সামরিক বাজেট নিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো ফোরামে আলোচনা হয়নি। আগে রাজনৈতিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা কী চাই। তারপর সামরিক বাজেট নিয়ে আলোচনা করতে হবে।

ক্রয়বিধি আওতামুক্ত : বেতন-ভাতা ছাড়া সামরিক বাজেটের বড় একটি অংশ খরচ করা হয় ক্রয় খাতে। অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামের পাশাপাশি মেরামত, সংস্কার, ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী, কনস্ট্রাকশন, পোশাকসহ অন্যান্য খাতে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়ে থাকে। এসব ব্যয়ের খতিয়ান কখনও জানা যায়নি। সামরিক বাহিনীর যাবতীয় কেনাকাটা হয় প্রতিরক্ষা ক্রয় অধিদফতরের মাধ্যমে, যা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে। নিজস্ব ক্রয় নীতিমালার আওতায় প্রতিরক্ষা খাতের যাবতীয় ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। প্রতিরক্ষা খাতে আমদানিকৃত সব সরঞ্জাম প্রাক-জাহাজিকরণ পরিদর্শন বা পিএসআই পদ্বতির বহির্ভূত। ফলে কেনাকাটার স্বচ্ছতা নিয়ে অনেক সময় প্রশ্ন ওঠে।

এনবিআর সূত্র জানায়, সামরিক বাহিনীর সব সরঞ্জাম আমদানি শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায়। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, একমাত্র প্রতিরক্ষা খাত ব্যতীত অন্য সব মন্ত্রণালয়ের যাবতীয় ক্রয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস বা পিপিআর অনুসরণ করা হয়। বর্তমানে সরকারি খাতে বছরে ২৫ হাজার কোটি টাকার কেনাকাটা হয়ে থাকে। প্রতিরক্ষা খাতের ক্রয় এ হিসাবের বাইরে। সামরিক বাহিনীর জন্য প্রণীত ক্রয় নীতিমালার খসড়া এখনও অনুমোদিত হয়নি।

Abiding by the advice from Avishek I will try to translate the news article as correctly as I can, but will omit general matters.

Eastwatch


Military Budget to Increase
By: Abu Kawser

The GoB will increase the defence budget in order to modernize the armed forces. In this modernization drive the Govt has decided to add frigates, mig planes and many other weapons and equipments to all branches of the armed forces.

It has been informed that the military budget next year may become 13,000 Crore Taka (about $1.6 billion). This is the all time highest military budget so far. This figure is about 10% more than the current year military budget. In the current fiscal year the military budget for all the branches was 11,815 Crore Taka (about$1.46 billion). The expenditures have already reached 12,000 Crore Taka ($1.48 billion).

It has been known from policymaking sources that the govt has decided to add 3 frigates in order to strengthen the navy. Each of these frigates will cost about 100 Crore Taka (only?). Govt will purchase the frigates in phases during the next three years. The Frigates will come from South Korea. In order to strengthen the airforce the govt will buy 8 units of mig palnes. About 1,000 (only?) Crore Taka will be spent on purchasing the migs. GoB is discussing the matter with the Russian govt. Moreover, another 1,000 Crore Taka will be allotted for purchasing weapons for use in UN missions.

This year India's military budget is 193,000 Crore Taka. This figure is about 17% more than the last year's military budget. The current military budget of that country is 2.5%. In Bangladesh the military budget is only 1% of GDP. USA spends 5% of its GDP on defence. Last year it spent $71,100 Crore on defence.
 
100 crore is around US$122mil. No chace of getting an incheon class frigates(i dont think the koreans want to export it anyway)

F-22P sold to pakistan was around $200mil.

I think we will be getting second hand uslan class frigates, or even pohang class corvettes if we are to buy from korea. The koreans are building the icheon class frigates to replace the current uslan class. So most probably we might go to their garage sale once they commision icheon class frigates.
 
I am poting a little old news report on military published in the Manabzamin. Since it was published in March, it does not give any clue about Mig-29 or Korean frigate purchasings by the military. However, it gives an extensive clue about the purchasing of many othe weapons.

Eastwatch

তিন বাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র
রবিবার, ১৮ মার্চ ২০১২
কাজী সোহাগ

সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র। এর মধ্যে রয়েছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার, অব দি সেলফের মতো সাবমেরিন এবং বিজিআই জঙ্গিবিমান। দেশের প্রতিরক্ষা খাত আরও শক্তিশালী করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মূলত বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাহিনীর মতো আধুনিক বাহিনী গড়ে তুলতে সরকার এরই মধ্যে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে। এরই অংশ হিসেবে তিন বাহিনীতে আধুনিক অস্ত্র সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের গুণগতমান আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সমপ্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংসদীয় কমিটিতে দেয়া এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে তিন বাহিনীকে শক্তিশালী করতে যেসব অস্ত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে তার তালিকা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। এর আগে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি সশস্ত্রবাহিনীর জন্য অবকাঠামো নির্মাণে অগ্রাধিকার দেয়ার চেয়ে প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদির ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দেয়।

প্রতিবেদনে সেনাবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, এ বাহিনীর জন্য আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি ক্রয় এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর জন্য কেনা হচ্ছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার (এজিএল), সেলফ প্রোপেলড গান (এসপি গান), অ্যানটি ট্যাংক গাইডেড উইপন (এটিজিডব্লিউ), ট্যাংক, উইপন লোকেশন রাডার (ডব্লিউএলআর) প্রভৃতি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর দায়িত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে উন্নত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সকল ফর্মেশন ছাড়াও সদর দপ্তর আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড প্রশিক্ষণ উন্নয়নে কাজ করছে। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও গুণগতমান বাড়ানোর লক্ষ্যে সর্বদাই অধিক গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেয়া হয়ে থাকে।

প্রতিবেদনে নৌবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌ বাহিনী অবকাঠামো নির্মাণের চেয়ে আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি এবং প্রশিক্ষণের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করে। এতে বলা হয়েছে, ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী গঠনের অংশ হিসেবে চীন থেকে দু’টি অব দি সেলফ সাবমেরিন ও দু’টি ফ্রিগেট কেনা হচ্ছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটি ইউএসসিজি কাটার ডালাস (ডব্লিউএইচইসি-৭১৬) শিপ সংগ্রহের চেষ্টা আব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দু’টি মেরিটাইম পেট্রল এয়ারক্রাফট (এমপিএ) কেনার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাহিনীর দক্ষতা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌবাহিনীর অফিসার ও নাবিকদের দক্ষতা বাড়াতে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কোর্স, মহড়া ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। এছাড়া আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সামগ্রী চালনা ও প্রশিক্ষণের জন্য অধিক সংখ্যক কর্মকর্তা ও নাবিকদের নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া দেশের অভ্যন্তরে অন্যান্য সংস্থায় এবং বিদেশেও প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বিমানবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সশস্ত্রবাহিনীকে আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে বিমানবাহিনীতে নতুন নতুন সরঞ্জাম সংযোজন করা হচ্ছে। গত বছরের ৪ঠা ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বিমানবাহিনীতে একটি সোর্ড সিস্টেম (স্বল্প পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র) সংযোজন করা হয়। এতে বলা হয়েছে, গত অর্থ বছরে এক স্কোয়াড্রন (১৬টি) এফ-৭, বিজিআই জঙ্গিবিমান, তিনটি এমআই-১৭১ হেলিকপ্টার এবং দু’টি রাডার কেনার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করা হয়েছে। শিগগিরই এগুলো বিমানবাহিনীতে সংযোজন করা হবে।

এছাড়া রাশিয়া থেকে এক স্কোয়াড্রন মাল্টিরোল কমবাট এয়ারক্রাফট (এমআরসিএ), প্রশিক্ষণ বিমান (অ্যাডভান্স জেট ট্রেইনার) এবং উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাডার সংগ্রহের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি লোন প্রটোকলের মাধ্যমে এগুলো সংগ্রহ করা হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিমান, হেলিকপ্টার, রাডার ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। চলতি অর্থবছরে বিমানবাহিনীর আনুমানিক মোট ৩১২২ জন সদস্যকে দেশে এবং ১২০ জন সদস্যকে বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় ওই প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এ নিয়ে কমিটির সদস্যরা পর্যালোচনা করেছে। তারা এ ধরনের পরিকল্পনা শিগগিরই বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে।
 
This is another platform Bangladesh should get from Russia - Zubr class LCAC. Bangladesh being a coastal country with many island and cyclone prone, this platform will have dual use during war and peace. Perhaps Russian credit could be useful for that.

Zubr class LCAC - Wikipedia, the free encyclopedia

The best in the world dropship Landing Craft Air Cushions (LCACs) - "ZUBR". - YouTube


Hmm, if we establish "Bangladesh Marines" in our military, this would actually make a very good buy :)

I am poting a little old news report on military published in the Manabzamin. Since it was published in March, it does not give any clue about Mig-29 or Korean frigate purchasings by the military. However, it gives an extensive clue about the purchasing of many othe weapons.

Eastwatch

তিন বাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র
রবিবার, ১৮ মার্চ ২০১২
কাজী সোহাগ

সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র। এর মধ্যে রয়েছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার, অব দি সেলফের মতো সাবমেরিন এবং বিজিআই জঙ্গিবিমান। দেশের প্রতিরক্ষা খাত আরও শক্তিশালী করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মূলত বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাহিনীর মতো আধুনিক বাহিনী গড়ে তুলতে সরকার এরই মধ্যে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে। এরই অংশ হিসেবে তিন বাহিনীতে আধুনিক অস্ত্র সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের গুণগতমান আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সমপ্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংসদীয় কমিটিতে দেয়া এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে তিন বাহিনীকে শক্তিশালী করতে যেসব অস্ত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে তার তালিকা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। এর আগে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি সশস্ত্রবাহিনীর জন্য অবকাঠামো নির্মাণে অগ্রাধিকার দেয়ার চেয়ে প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদির ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দেয়।

প্রতিবেদনে সেনাবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, এ বাহিনীর জন্য আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি ক্রয় এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর জন্য কেনা হচ্ছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার (এজিএল), সেলফ প্রোপেলড গান (এসপি গান), অ্যানটি ট্যাংক গাইডেড উইপন (এটিজিডব্লিউ), ট্যাংক, উইপন লোকেশন রাডার (ডব্লিউএলআর) প্রভৃতি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর দায়িত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে উন্নত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সকল ফর্মেশন ছাড়াও সদর দপ্তর আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড প্রশিক্ষণ উন্নয়নে কাজ করছে। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও গুণগতমান বাড়ানোর লক্ষ্যে সর্বদাই অধিক গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেয়া হয়ে থাকে।

প্রতিবেদনে নৌবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌ বাহিনী অবকাঠামো নির্মাণের চেয়ে আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি এবং প্রশিক্ষণের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করে। এতে বলা হয়েছে, ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী গঠনের অংশ হিসেবে চীন থেকে দু’টি অব দি সেলফ সাবমেরিন ও দু’টি ফ্রিগেট কেনা হচ্ছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটি ইউএসসিজি কাটার ডালাস (ডব্লিউএইচইসি-৭১৬) শিপ সংগ্রহের চেষ্টা আব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দু’টি মেরিটাইম পেট্রল এয়ারক্রাফট (এমপিএ) কেনার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাহিনীর দক্ষতা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌবাহিনীর অফিসার ও নাবিকদের দক্ষতা বাড়াতে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কোর্স, মহড়া ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। এছাড়া আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সামগ্রী চালনা ও প্রশিক্ষণের জন্য অধিক সংখ্যক কর্মকর্তা ও নাবিকদের নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া দেশের অভ্যন্তরে অন্যান্য সংস্থায় এবং বিদেশেও প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বিমানবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সশস্ত্রবাহিনীকে আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে বিমানবাহিনীতে নতুন নতুন সরঞ্জাম সংযোজন করা হচ্ছে। গত বছরের ৪ঠা ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বিমানবাহিনীতে একটি সোর্ড সিস্টেম (স্বল্প পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র) সংযোজন করা হয়। এতে বলা হয়েছে, গত অর্থ বছরে এক স্কোয়াড্রন (১৬টি) এফ-৭, বিজিআই জঙ্গিবিমান, তিনটি এমআই-১৭১ হেলিকপ্টার এবং দু’টি রাডার কেনার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করা হয়েছে। শিগগিরই এগুলো বিমানবাহিনীতে সংযোজন করা হবে।

এছাড়া রাশিয়া থেকে এক স্কোয়াড্রন মাল্টিরোল কমবাট এয়ারক্রাফট (এমআরসিএ), প্রশিক্ষণ বিমান (অ্যাডভান্স জেট ট্রেইনার) এবং উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাডার সংগ্রহের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি লোন প্রটোকলের মাধ্যমে এগুলো সংগ্রহ করা হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিমান, হেলিকপ্টার, রাডার ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। চলতি অর্থবছরে বিমানবাহিনীর আনুমানিক মোট ৩১২২ জন সদস্যকে দেশে এবং ১২০ জন সদস্যকে বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় ওই প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এ নিয়ে কমিটির সদস্যরা পর্যালোচনা করেছে। তারা এ ধরনের পরিকল্পনা শিগগিরই বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে।


This was already posted in one of the bangladesh defence sticky thread but thanks again for posting anyway. By the way USCG Dallas already went to the philipines. We are maybe getting USCG Rush
 
তিন বাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র
রবিবার, ১৮ মার্চ ২০১২
কাজী সোহাগ

সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীতে যোগ হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র। এর মধ্যে রয়েছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার, অব দি সেলফের মতো সাবমেরিন এবং বিজিআই জঙ্গিবিমান। দেশের প্রতিরক্ষা খাত আরও শক্তিশালী করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মূলত বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাহিনীর মতো আধুনিক বাহিনী গড়ে তুলতে সরকার এরই মধ্যে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে। এরই অংশ হিসেবে তিন বাহিনীতে আধুনিক অস্ত্র সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের গুণগতমান আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সমপ্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংসদীয় কমিটিতে দেয়া এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে তিন বাহিনীকে শক্তিশালী করতে যেসব অস্ত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে তার তালিকা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। এর আগে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি সশস্ত্রবাহিনীর জন্য অবকাঠামো নির্মাণে অগ্রাধিকার দেয়ার চেয়ে প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদির ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দেয়।

প্রতিবেদনে সেনাবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, এ বাহিনীর জন্য আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি ক্রয় এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর জন্য কেনা হচ্ছে- অটোমেটিক গ্রেনেড লঞ্চার (এজিএল), সেলফ প্রোপেলড গান (এসপি গান), অ্যানটি ট্যাংক গাইডেড উইপন (এটিজিডব্লিউ), ট্যাংক, উইপন লোকেশন রাডার (ডব্লিউএলআর) প্রভৃতি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর দায়িত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে উন্নত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সকল ফর্মেশন ছাড়াও সদর দপ্তর আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড প্রশিক্ষণ উন্নয়নে কাজ করছে। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও গুণগতমান বাড়ানোর লক্ষ্যে সর্বদাই অধিক গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেয়া হয়ে থাকে।

প্রতিবেদনে নৌবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌ বাহিনী অবকাঠামো নির্মাণের চেয়ে আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি এবং প্রশিক্ষণের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করে। এতে বলা হয়েছে, ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী গঠনের অংশ হিসেবে চীন থেকে দু’টি অব দি সেলফ সাবমেরিন ও দু’টি ফ্রিগেট কেনা হচ্ছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটি ইউএসসিজি কাটার ডালাস (ডব্লিউএইচইসি-৭১৬) শিপ সংগ্রহের চেষ্টা আব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দু’টি মেরিটাইম পেট্রল এয়ারক্রাফট (এমপিএ) কেনার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাহিনীর দক্ষতা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, নৌবাহিনীর অফিসার ও নাবিকদের দক্ষতা বাড়াতে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কোর্স, মহড়া ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। এছাড়া আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সামগ্রী চালনা ও প্রশিক্ষণের জন্য অধিক সংখ্যক কর্মকর্তা ও নাবিকদের নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া দেশের অভ্যন্তরে অন্যান্য সংস্থায় এবং বিদেশেও প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বিমানবাহিনী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সশস্ত্রবাহিনীকে আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে বিমানবাহিনীতে নতুন নতুন সরঞ্জাম সংযোজন করা হচ্ছে। গত বছরের ৪ঠা ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বিমানবাহিনীতে একটি সোর্ড সিস্টেম (স্বল্প পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র) সংযোজন করা হয়। এতে বলা হয়েছে, গত অর্থ বছরে এক স্কোয়াড্রন (১৬টি) এফ-৭, বিজিআই জঙ্গিবিমান, তিনটি এমআই-১৭১ হেলিকপ্টার এবং দু’টি রাডার কেনার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করা হয়েছে। শিগগিরই এগুলো বিমানবাহিনীতে সংযোজন করা হবে।

এছাড়া রাশিয়া থেকে এক স্কোয়াড্রন মাল্টিরোল কমবাট এয়ারক্রাফট (এমআরসিএ), প্রশিক্ষণ বিমান (অ্যাডভান্স জেট ট্রেইনার) এবং উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাডার সংগ্রহের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি লোন প্রটোকলের মাধ্যমে এগুলো সংগ্রহ করা হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিমান, হেলিকপ্টার, রাডার ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। চলতি অর্থবছরে বিমানবাহিনীর আনুমানিক মোট ৩১২২ জন সদস্যকে দেশে এবং ১২০ জন সদস্যকে বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় ওই প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এ নিয়ে কমিটির সদস্যরা পর্যালোচনা করেছে। তারা এ ধরনের পরিকল্পনা শিগগিরই বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে।

3 Armed Forces are Procuring Modern Arms
March 18, 2012 Sunday

New arms are being inducted in the three branches of the armed forces. These weapons include rocket launchers, of the shelf Submarines and BGI jet fighter planes. These measures have been taken to strengthen the defence of the country. Basically, the govt intends to modernize the country's defence to the level of other countries. Measures have been taken to induct modern weapons and also to improve the quality of the military personnels.

The defence ministry has recently submitted a report to the relevent Parliamentary Committee that contains a procurement list. The army will procure Automatic Grenade Launchers, Self-propelled Guns, Anti-tank Guided Weapons, Tanks, Weapon Location Radars etc.

BN will procure 2 units of of-the-shelf submarines and 2 units of frigates. It is also trying to purchase a USCG Cutter type ship 'Dallas' from the USA. BN has already signed agreement to purchase also 2 units of Maritime Patrol Aircrafts.

Last year the Airforce has added short range missile system. The report also says BAF has also signed agreement to purchase one sq. of F-7BGI fighter planes, 3 MI-171 helis and 2 radar systems. These will be inducted in the BAF shortly.
 
সমকাল :: সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে ::

সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে
আবু কাওসার

সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে আগামী অর্থবছরে সামরিক বাজেটের আকার বড় হচ্ছে। নৌবাহিনীর বহরে নতুন ফ্রিগেট সংযোজন, বিমান বাহিনীর জন্য মিগ কেনা, সেনাবাহিনীর সরঞ্জাম সরবরাহ বৃদ্ধি করে সামরিক বাহিনীর সমরশক্তি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এ জন্য নতুন অর্থবছরে বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হচ্ছে। জানা গেছে, আসন্ন
অর্থবছরে সামরিক বাজেটের আকার হতে পারে ১৩ হাজার কোটি টাকা, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। এটি চলতি অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। চলতি অর্থবছরে সামরিক খাতে (সেনা, নৌ, বিমান) বরাদ্দ ছিল ১১ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার কোটি টাকা।

সমর বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সামরিক বাজেট আরও স্বচ্ছ হওয়া উচিত। তাদের মতে, সংবিধানে সরকারের সব ধরনের ব্যয়ের খতিয়ান জনগণের জানার অধিকার দেওয়া হলেও সামরিক বাজেটে কোন খাতে কত ব্যয় হয় তা আজ পর্যন্ত কখনও জানানো হয় না। প্রথাগতভাবে এই ব্যয় গোপন রাখার ফলে সামরিক বা প্রতিরক্ষা বাজেটের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে_ তথ্য অধিকার আইনেও সামরিক ব্যয়ে গোপনীয়তা রক্ষায় বিধিনিষেধ নেই।

সরকারের নীতিনির্ধারক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করতে ৩টি বড় ফ্রিগেট কেনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ফ্রিগেট কিনতে ১শ' কোটি টাকার বেশি ব্যয় হতে পারে। আগামী তিন বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে তা ক্রয় করা হবে। কোরিয়া থেকে কেনার চিন্তাভাবনা চলছে। বিমানবাহিনীকে সজ্জিত করতে এ বহরে ৮টি নতুন মিগ যুক্ত করা হবে। এতে এক হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে মিগগুলো ক্রয়ের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ব্যাপারে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা চলছে। এ ছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য পাঠাতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ক্রয়ে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে পৃথক পরিকল্পনা পেশ করা হয়।

বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের খাতভিত্তিক ব্যয়ের আলাদা বিভাজন থাকলেও ব্যতিক্রম প্রতিরক্ষা বাজেটে। কোন খাতে কত ব্যয় হবে তার বিস্তারিত বিবরণ থাকে না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, প্রথাগতভাবে সামরিক বাজেট প্রণয়নে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয় বলে বিস্তারিত ব্যয়ের হিসাব দেওয়া হয় না। এখন পর্যন্ত সামরিক বাজেটে একক খাত হিসেবে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে। এর পরিমাণ মোট বাজেটের প্রায় ৮ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরে ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটের আকার এক লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা। এটি গত অর্থবছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। কৌশলগত কারণে ভারত সরকার এ বছর বিশাল সামরিক বাজেট ঘোষণা করেছে। ভারতের সামরিক বাজেটের আকার দেশটির মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশে জিডিপির ১ শতাংশ। বিশ্বে সামরিক খাতে সবচেয়ে বেশি খরচ করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি জিডিপির প্রায় ৫ শতাংশ ব্যয় করে প্রতিরক্ষা খাতে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাজেটে ছিল ৭১ হাজার ১০০ কোটি ডলার।

কেমন সামরিক বাজেট হওয়া উচিত : বাংলাদেশের বাস্তবতার আলোকে প্রতিরক্ষা বাজেট কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে দেশের সমর বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলেছে সমকাল।

তারা সবাই বলেছেন, দেশের স্বার্থে সামরিক বাজেটের ব্যাপারে স্বচ্ছতা আনতে হবে। সরকারি হিসাব সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেন, কোথায় কীভাবে এ টাকা খরচ হয় এর বিস্তারিত বিবরণ থাকা উচিত। সাবেক প্রতিরক্ষা সচিব কামরুল হাসান বলেন, সামরিক খাতের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা পদ্ধতিও বেশ দুর্বল। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে বাদ দিয়ে সামরিক খাতে কেনাকাটা হয় বলে ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জানার সুযোগ কম। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক সেনাপ্রধান লে. জে.(অব.) মাহবুবুর রহমান মনে করেন, সামরিক বাজেট অস্বচ্ছ। এ নিয়ে সংসদের ভেতরে-বাইরে আলোচনা হওয়া উচিত। এই টাকা কীভাবে খরচ করা হয় তা জনগণকে জানাতে হবে। সামরিক বাহিনীকে আধুনিকায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে আরও বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করেন তিনি। প্রবীণ অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ বলেন, সামরিক বাজেট নিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো ফোরামে আলোচনা হয়নি। আগে রাজনৈতিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা কী চাই। তারপর সামরিক বাজেট নিয়ে আলোচনা করতে হবে।

ক্রয়বিধি আওতামুক্ত : বেতন-ভাতা ছাড়া সামরিক বাজেটের বড় একটি অংশ খরচ করা হয় ক্রয় খাতে। অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামের পাশাপাশি মেরামত, সংস্কার, ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী, কনস্ট্রাকশন, পোশাকসহ অন্যান্য খাতে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়ে থাকে। এসব ব্যয়ের খতিয়ান কখনও জানা যায়নি। সামরিক বাহিনীর যাবতীয় কেনাকাটা হয় প্রতিরক্ষা ক্রয় অধিদফতরের মাধ্যমে, যা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে। নিজস্ব ক্রয় নীতিমালার আওতায় প্রতিরক্ষা খাতের যাবতীয় ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। প্রতিরক্ষা খাতে আমদানিকৃত সব সরঞ্জাম প্রাক-জাহাজিকরণ পরিদর্শন বা পিএসআই পদ্বতির বহির্ভূত। ফলে কেনাকাটার স্বচ্ছতা নিয়ে অনেক সময় প্রশ্ন ওঠে।

এনবিআর সূত্র জানায়, সামরিক বাহিনীর সব সরঞ্জাম আমদানি শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায়। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, একমাত্র প্রতিরক্ষা খাত ব্যতীত অন্য সব মন্ত্রণালয়ের যাবতীয় ক্রয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস বা পিপিআর অনুসরণ করা হয়। বর্তমানে সরকারি খাতে বছরে ২৫ হাজার কোটি টাকার কেনাকাটা হয়ে থাকে। প্রতিরক্ষা খাতের ক্রয় এ হিসাবের বাইরে। সামরিক বাহিনীর জন্য প্রণীত ক্রয় নীতিমালার খসড়া এখনও অনুমোদিত হয়নি।

Is that a joke!! Tk. 100 crore means $12.5milion for each frigate and Tk. 1000 crore for 8 Mig-29 means $15 milion for each and $125 milion for 8 mig-29!!

The least price of a frigate now a days is $200milion and Mig-29 is $30milion.
 
Congrts to BD:tup:
Mig 29 SMT is a good plane n offers commonality with existing fleet:enjoy:
 
WOW EASTWATCH!!! Thanks for the news bro :)
So it might the uslan class guided missile frigate, like BNS bangabandhu. One of the best frigates :)

While the latter is a development of the former, the former is quite different. E.g. no helicopter deck and hangar.
 

Back
Top Bottom